২০২০–র মধ্যে হিন্দু রাষ্ট্র হবে ভারত: সিঙ্ঘল - rangpur news

Breaking

Breaking News

rangpur news

This is news blog site.Here have important online newspaper.if you Concert:MD.Gulam azam sarkar. E-mail:gulamazam@gmail.com Mobil:01735632338

Windows

test banner

Post Top Ad

Responsive Ads Here

Post Top Ad

Responsive Ads Here

শুক্রবার, ৩০ অক্টোবর, ২০১৫

২০২০–র মধ্যে হিন্দু রাষ্ট্র হবে ভারত: সিঙ্ঘল

২০২০–র মধ্যে হিন্দু রাষ্ট্র হবে ভারত: সিঙ্ঘল-http://aajkaal.in

INDIA-POLITICS-RELIGION২০১৪–র সাধারণ নির্বাচনে বি জে পি–র নেতৃত্বাধীন এন ডি এ–র জয়কে নতুন বিপ্লবের সূচনা বলে মনে করেন বিশ্ব হিন্দু পরিষদের পৃষ্ঠপোষক অশোক সিঙ্ঘল। তিনি দাবি করেন, ২০২০–র মধ্যে ভারত হিন্দু রাষ্ট্রে রূপান্তরিত হবে।
অশোক সিঙ্ঘল বলেন, আমি একবার সাঁইবাবার আশ্রমে গিয়েছিলাম। সেখানে সাঁইবাবা আমাকে বলেছিলেন, ২০২০–র মধ্যে গোটা দেশটাই হিন্দু হয়ে যাবে। এবং ২০৩০–এর মধে‍্য গোটা বিশ্ব হবে হিন্দু–প্রভাবিত। অশোক সিঙ্ঘল বলেন, আমি মনে করে, বিপ্লবের সেই প্রক্রিয়া শুরু হয়ে গেছে। বিশ্ব হিন্দু পরিষদের পৃষ্ঠপোষক এক বছর আগে বি জে পি–র নির্বাচনী জয়কে ‘৮০০ বছরের দাসত্বের’ অবসান বলে মনে করেন। তিনি বলেন, এটা কোনও মামুলি বিপ্লব নয়। এর প্রভাব ভারতের গণ্ডিতে আবদ্ধ থাকবে না। ছড়িয়ে পড়বে সারা বিশ্বে। সারা বিশ্বের সামনে নতুন এক আদর্শ তুলে ধরবে। ৮৮ বছর বয়স্ক নেতা সিঙ্ঘল কে এস সুদর্শনের জীবন ও কর্মের ওপর লেখা একটি গ্রন্থের প্রকাশ অনুষ্ঠােন ভাষণ দিচ্ছিলেন। রাষ্ট্রীয় স্বয়ংসেবক সঙ্ঘের প্রাক্তন প্রধান কে এস সুদর্শনের জীবনাবসান হয় গত বছর। অনুষ্ঠানে উপস্থিত ছিলেন বিদেশমন্ত্রী সুষমা স্বরাজ। ভারত সরকারের প্রতিনিধি হিসেবে সুষমা স্বরাজ এই অনুষ্ঠানে উপস্থিত থাকলেও অশোক সিঙ্ঘলের বলা হিন্দু রাষ্ট্র সম্পর্কে কিছু বলেননি। উল্লেখ্য, বি জে পি–র আদর্শগত পথপ্রদর্শক রাষ্ট্রীয় স্বয়ংসেবক সঙ্ঘেরই অন্যতম অনুমোদিত সংস্থা হল বিশ্ব হিন্দু পরিষদ। সঙ্ঘ পরিবারের শিখরে আর এস এস। আর এস এসেরই ছাতার নিচে হিন্দু জাতীয়তাবাদী সংগঠনগুলি আশ্রয় নিয়েছে। ভারতকে হিন্দু রাষ্ট্রে রূপান্তরিত করতে চায় আর এস এস। বি জে পি অবশ্য প্রকাশ্যে তা উচ্চারণ করতে পারে না।

ইফতার নাপসন্দ
রাজনৈতিক দলগুলোর ঘটা করে ইফতার মোটেই পছন্দ নয় সঙ্ঘের। তাদের মত, ইফতারের মতো পবিত্র অনুষ্ঠানের মাহাত্ম্যকে খাটো করছেন এক শ্রেণী রাজনীতিবিদ। আর এস এস মুখপত্র ‘অর্গানাইজার’–এ লেখা হয়েছে, ইফতারের নিয়ম গরিব, অভুক্ত মানুষের সঙ্গে বসে সাদামাঠা খাবার খাওয়া। সেই দিকে না গিয়ে রাজনৈতিক উদ্দেশ্য চরিতার্থ করতে সমাজের নামীদামিেদর জন্য এলাহি ভোজের আয়োজন করছে কিছু রাজনৈতিক দল। এটা হাস্যকর, ভারতীয় সংস্কৃতির অবমাননা। একই সঙ্গে একটি বিশেষ সম্প্রদায়ের অপমানও বটে!

কোন মন্তব্য নেই:

Post Top Ad

Responsive Ads Here