ইঞ্জিনয়ারকে ধর্ষণ, খুনের দায়ে মৃত্যুদণ্ড
মুম্বই:
২৩ বছরের ইঞ্জিনিয়ার এস্থার অনুহাকে ধর্ষণ এবং খুনের দায়ের চন্দ্রভান
সনাপকে মৃত্যুদণ্ড দিল মুম্বইয়ের বিশেষ মহিলা আদালত। ২০১৪ সালের ৫ জানুয়ারি
অন্ধ্রের মাছিলিপতনম থেকে ছুটি কাটিয়ে মুম্বই ফিরেছিলেন টি সি এস–এর কর্মী
এস্থার। ৩০০ টাকা বিনিময়ে আন্ধেরিতে তাঁর বাড়িতে পৌঁছে দেওয়ার চুক্তি করে
সনাপ। যদিও লক্ষ্য ছিল ডাকাতি। স্টেশন থেকে বেরিয়ে এস্থার বুঝতে পারেন
ট্যাক্সি বা গাড়ি কোনওটাই নেই সনাপের। রয়েছে একটা বাইক। তিনি পালাতে গেলে
বাইকে ধাওয়া করে সনাপ। এর পর নির্জন জায়গায় নিয়ে গিয়ে তাঁকে ধর্ষণ করে সে।
চলে মারধর। এর পর খুন করে এস্থারের অর্ধদগ্ধ দেহ ফেলে দেয় মুম্বইয়ের অদূরে
এক জাতীয় সড়কের ধারে। নিজে পালায় নাসিকে। আর নিগৃহীতার ব্যাগ দিয়ে দেয় এক ভিখারিকে। ১১ দিন পর উদ্ধার হয় এস্থারের ব্যাগ। ভিখারির থেকে মেলে ব্যগাটিও। স্টেশনের সি সি টি ভি ক্যামেরার ফুটেজে দেখা যায়, সনাপের সঙ্গে বেরিয়ে যাচ্ছেন এস্থার। এর আগেও বেশ কয়েকটি অপরাধের মামলা ছিল সনাপের নামে। বিরলতম ঘটনা। তাই সনাপকে শুক্রবার ফাঁসি দিলেন মুম্বইয়ের বিশেষ আদালতের বিচারক ভ্রুশালি যোশি।
এক জাতীয় সড়কের ধারে। নিজে পালায় নাসিকে। আর নিগৃহীতার ব্যাগ দিয়ে দেয় এক ভিখারিকে। ১১ দিন পর উদ্ধার হয় এস্থারের ব্যাগ। ভিখারির থেকে মেলে ব্যগাটিও। স্টেশনের সি সি টি ভি ক্যামেরার ফুটেজে দেখা যায়, সনাপের সঙ্গে বেরিয়ে যাচ্ছেন এস্থার। এর আগেও বেশ কয়েকটি অপরাধের মামলা ছিল সনাপের নামে। বিরলতম ঘটনা। তাই সনাপকে শুক্রবার ফাঁসি দিলেন মুম্বইয়ের বিশেষ আদালতের বিচারক ভ্রুশালি যোশি।
১৩ সাংবাদিককে হত্যা করেছে আইএস
অনলাইন ডেস্ক
ফাইল ছবি
উগ্রপন্থি এই গোষ্ঠীর কাছে সাংবাদিকরা 'প্রধান লক্ষ্যবস্তুতে' পরিণত হয়েছে। গত বছর মসুলে ৪৮ জন গণমাধ্যমকর্মী অপহৃত হন। এদের মধ্যে অন্তত ১০জনের ভাগ্যে কী ঘটেছে তা এখনো জানা সম্ভব হয়নি। ইতোমধ্যে প্রায় ১৩ জন সাংবাদিকের মরদেহ তাদের পরিবারের কাছে হস্তান্তরের খবর পাওয়া গেছে বলে রিপোর্টার্স উইদাউট বর্ডারস আরএসএফ জানায়। খবর বিবিসির
আরএসএফ'র মতে, স্থানীয় টেলিভিশন ও রেডিও স্টেশনের নিয়ন্ত্রণ নিয়েছে আইএস। এরপর থেকে মসুলের কোনো তথ্য পাওয়া সম্ভব হচ্ছে না। আইএস শহরটিকে 'তথ্যের কৃষ্ণগহ্বরে' পরিণত করেছে।
আরএসএফ'র মধ্যপ্রাচ্য ও মাগরেবের প্রধান আলেকজান্দ্রা এল খাজেন জানান, গণমাধ্যমকর্মীদের স্টুডিওগুলোর যন্ত্রপাতিগুলো এখন 'যুদ্ধের জঞ্জালে' পরিণত হয়েছে। আইএসের কাছে মসুলের পতনের পর ৬০ জন সাংবাদিক শহরটি থেকে পালিয়ে যান।
বিডি-প্রতিদিন/৩০ অক্টোবর ২০১৫/শরীফ
কোন মন্তব্য নেই:
একটি মন্তব্য পোস্ট করুন