সভাপতির অর্থ আতœসার্থের ঘটনা ফাঁস শিক্ষক-কর্মচারীরা আজো বেতন ও উৎসব ভাতা পায়নি - rangpur news

Breaking

Breaking News

rangpur news

This is news blog site.Here have important online newspaper.if you Concert:MD.Gulam azam sarkar. E-mail:gulamazam@gmail.com Mobil:01735632338

Windows

test banner

Post Top Ad

Responsive Ads Here

Post Top Ad

Responsive Ads Here

শনিবার, ১ আগস্ট, ২০১৫

সভাপতির অর্থ আতœসার্থের ঘটনা ফাঁস শিক্ষক-কর্মচারীরা আজো বেতন ও উৎসব ভাতা পায়নি

সভাপতির অর্থ আতœসার্থের ঘটনা ফাঁস

শিক্ষক-কর্মচারীরা আজো বেতন ও উৎসব ভাতা পায়নি

পীরগাছা মহিলা কলেজ আন্দোলন ঠেকাতে কলেজ সভাপতি ভারপ্রাপ্ত অধ্যক্ষকে অবৈধভাবে অব্যহতি প্রদান করলে দু’টিপক্ষ মূখোমুখি অবস্থান নেয়। এতে কলেজটিতে অচলাবস্থায় সৃষ্টিসহ শিক্ষা কার্যক্রম ভেঙে পড়েছে।

সভাপতির নিয়োগ বানিজ্যের প্রতিবাদে করায় এখন পর্যন্ত জুন মাসের বেতন ও উৎসব ভাতা দেওয়া হয়নি ৬২ জন শিক্ষক-কর্মচারীকে।


এ উদ্ভুত পরিস্থিতি ও বেতন-ভাতা প্রাপ্তি এবং দায়িত্ব পালনের জন্য ২৮ জুন রংপুরের সহকারী জজ আদালতে অস্থায়ী নিষেধাজ্ঞার আবেদন জানিয়ে ভারপ্রাপ্ত অধ্যক্ষ আশাদুল ইসলাম মোকদ্দমা আননয়ন করলে বিজ্ঞ আদালত তার দায়িত্ব পালনে বাধা সৃষ্টি না করার জন্য অন্তবর্তীকালীন নিষেধাজ্ঞার আদেশ দেন।
 আদেশ সত্ত্বেও সভাপতি শাহ মাহবুবার রহমান ভারপ্রাপ্ত অধ্যক্ষকে তার দায়িত্ব পালনে বাধা সৃষ্টি করছেন। ইতোমধ্যে কলেজ গর্ভনিং বডির শিক্ষক প্রতিনিধিসহ  সদস্যরা একযোগে ইস্তফাপত্র দিয়েছেন। তা উপেক্ষা করে  সভাপতি নিজ ক্ষমতাবলে পদ আকঁড়ে ধরে আছেন।   
ওই কলেজের গর্ভনিং বডির সদস্য সাবেক উপজেলা ভাইস চেয়ারম্যান আবদুল রশিদ সরকারের ছেলের বউ সুমাইয়া আক্তারকে প্রভাষক (জীববিদ্যা) পদে নিয়োগ প্রদান করে তিনি ২ লক্ষ ৫০ হাজার টাকা লিখিত রশিদ মূলে হাতিয়ে নেয় । যার ফটোকটি স্থানীয় গণমাধ্যম কর্মীদের হাতে রয়েছে। এছাড়াও ওই সভাপতি কলেজে নিয়োগ বাণিজ্য চালিয়ে কোটি টাকা হাতিয়ে নিয়েছেন বলে ্য একাধিক সূত্রে জানা যায়।
অপরদিকে ওই কলেজের সভাপতি প্রতিষ্ঠানের সীমানা প্রাচীর নির্মান  থাকা সত্ত্বেও তা নির্মাণের নামে বার্ষিক উন্নয়ন তহবিল (এডিপি)’র ২০১৩-১৪ অর্থবছরে দুই কিস্তিতে দুই লক্ষ টাকা হাতিয়ে নেয়।
এব্যপারে ভারপ্রাপ্ত অধ্যক্ষ আশাদুল ইসলাম বলেন, তিনি এডিপি’র বরাদ্দ উত্তোলন করার পর কাজ না করে আত্মসাতের প্রতিবাদ করলে তার নিকট থেকে বিল-ভাউচারে জোরপূর্বক সাক্ষর নেয়া হয়।
ওই কলেজের অফিস পিয়ন তাঁরা মিয়া ক্ষোভ প্রকাশ করে বলেন, তিনি পিয়ন বুকের মাধ্যমে বেতন-ভাতা উত্তোলনের জন্য ২৮ জুলাই সভাপতির সাক্ষর নিতে গেলে তাকে অশ্লীল ভাষায়া গালিগালাজ করে তাড়িয়ে দেয়। বেতন ভাতা না পেয়ে তিনি অতি কষ্টে সংসারের ব্যয়ভার চালিয়ে যাচ্ছেন।
এসকল ঘটনায় অভিভাবক মহল উদ্বেগ প্রকাশ করে তা নিরসনের জন্য স্থানীয় জাতীয় সংসদ সদস্য টিপু মুন্শি’র হস্তক্ষেপ কামনা করছেন।
এব্যাপারে সভাপতির সাথ যোগাযোগ করা হলে তিনি এব্যাপারে কথা বলতে রাজি হননি।
পীরগাছা মহিলা কলেজ আন্দোলন ঠেকাতে কলেজ সভাপতি ভারপ্রাপ্ত অধ্যক্ষকে অবৈধভাবে অব্যহতি প্রদান করলে দু’টিপক্ষ মূখোমুখি অবস্থান নেয়। এতে কলেজটিতে অচলাবস্থায় সৃষ্টিসহ শিক্ষা কার্যক্রম ভেঙে পড়েছে। সভাপতির নিয়োগ বানিজ্যের প্রতিবাদে করায় এখন পর্যন্ত জুন মাসের বেতন ও উৎসব ভাতা দেওয়া হয়নি ৬২ জন শিক্ষক-কর্মচারীকে।
এ উদ্ভুত পরিস্থিতি ও বেতন-ভাতা প্রাপ্তি এবং দায়িত্ব পালনের জন্য ২৮ জুন রংপুরের সহকারী জজ আদালতে অস্থায়ী নিষেধাজ্ঞার আবেদন জানিয়ে ভারপ্রাপ্ত অধ্যক্ষ আশাদুল ইসলাম মোকদ্দমা আননয়ন করলে বিজ্ঞ আদালত তার দায়িত্ব পালনে বাধা সৃষ্টি না করার জন্য অন্তবর্তীকালীন নিষেধাজ্ঞার আদেশ দেন।
 আদেশ সত্ত্বেও সভাপতি শাহ মাহবুবার রহমান ভারপ্রাপ্ত অধ্যক্ষকে তার দায়িত্ব পালনে বাধা সৃষ্টি করছেন। ইতোমধ্যে কলেজ গর্ভনিং বডির শিক্ষক প্রতিনিধিসহ  সদস্যরা একযোগে ইস্তফাপত্র দিয়েছেন। তা উপেক্ষা করে  সভাপতি নিজ ক্ষমতাবলে পদ আকঁড়ে ধরে আছেন।   
ওই কলেজের গর্ভনিং বডির সদস্য সাবেক উপজেলা ভাইস চেয়ারম্যান আবদুল রশিদ সরকারের ছেলের বউ সুমাইয়া আক্তারকে প্রভাষক (জীববিদ্যা) পদে নিয়োগ প্রদান করে তিনি ২ লক্ষ ৫০ হাজার টাকা লিখিত রশিদ মূলে হাতিয়ে নেয় । যার ফটোকটি স্থানীয় গণমাধ্যম কর্মীদের হাতে রয়েছে। এছাড়াও ওই সভাপতি কলেজে নিয়োগ বাণিজ্য চালিয়ে কোটি টাকা হাতিয়ে নিয়েছেন বলে ্য একাধিক সূত্রে জানা যায়।
অপরদিকে ওই কলেজের সভাপতি প্রতিষ্ঠানের সীমানা প্রাচীর নির্মান  থাকা সত্ত্বেও তা নির্মাণের নামে বার্ষিক উন্নয়ন তহবিল (এডিপি)’র ২০১৩-১৪ অর্থবছরে দুই কিস্তিতে দুই লক্ষ টাকা হাতিয়ে নেয়।
এব্যপারে ভারপ্রাপ্ত অধ্যক্ষ আশাদুল ইসলাম বলেন, তিনি এডিপি’র বরাদ্দ উত্তোলন করার পর কাজ না করে আত্মসাতের প্রতিবাদ করলে তার নিকট থেকে বিল-ভাউচারে জোরপূর্বক সাক্ষর নেয়া হয়।
ওই কলেজের অফিস পিয়ন তাঁরা মিয়া ক্ষোভ প্রকাশ করে বলেন, তিনি পিয়ন বুকের মাধ্যমে বেতন-ভাতা উত্তোলনের জন্য ২৮ জুলাই সভাপতির সাক্ষর নিতে গেলে তাকে অশ্লীল ভাষায়া গালিগালাজ করে তাড়িয়ে দেয়। বেতন ভাতা না পেয়ে তিনি অতি কষ্টে সংসারের ব্যয়ভার চালিয়ে যাচ্ছেন।
এসকল ঘটনায় অভিভাবক মহল উদ্বেগ প্রকাশ করে তা নিরসনের জন্য স্থানীয় জাতীয় সংসদ সদস্য টিপু মুন্শি’র হস্তক্ষেপ কামনা করছেন।
এব্যাপারে সভাপতির সাথ যোগাযোগ করা হলে তিনি এব্যাপারে কথা বলতে রাজি হননি।

কোন মন্তব্য নেই:

Post Top Ad

Responsive Ads Here