মুক্তিযোদ্ধাদের সম্মান জানাবে ভারত-aajkaal.in
তারিক হাসান : বাংলাদেশের
মুক্তিযোদ্ধাদের সম্মান জানাবে ভারত। মঙ্গলবার বাংলাদেশের প্রধানমন্ত্রী
শেখ হাসিনার সঙ্গে সাক্ষাৎ করে এ কথা জানিয়েছেন ভারতের বিমানবাহিনীর প্রধান
এয়ার চিফ মার্শাল অরূপ রাহা। ঢাকার তেজগাঁওয়ে এই বৈঠকের পর হাসিনার প্রেস
সচিব ইহসানুল করিম জানিয়েছেন, প্রধানমন্ত্রী মুক্তিযুদ্ধে ভারতের সহায়তা
এবং আত্মত্যাগকারী মিত্রবাহিনীর সদস্যদের কথা স্মরণ করেছেন। হাসিনা বলেছেন,
ভারত, নেপাল ও ভুটানের মধ্যে যান চলাচল শুরু হলে চার দেশের মধ্যে
অর্থনৈতিক কর্মকাণ্ড আরও বাড়বে। শেখ হাসিনার নেতৃত্বের প্রশংসা করে অরূপ
রাহা দুই দেশের সম্পর্ক এখন নতুন উচ্চতায় রয়েছে বলে মন্তব্য করেন। বাংলাদেশ
ও ভারতের সশস্ত্র বাহিনীর মধ্যে সহযোগিতা আগের চেয়ে বেড়েছে বলে তিনি
জানান। পাশপাশি দুর্যোগ মোকাবিলায় দুই দেশ একসঙ্গে কাজ করতে
পারে বলেও মনে করেন অরূপ রাহা। বৈঠকে ছিলেন হাসিনার আন্তর্জাতিক বিষয়ক উপদেষ্টা গওহর রিজভি, মুখ্য সচিব আবুল কালাম আজাদ, ঢাকায় ভারতের হাইকমিশনার হর্ষবর্ধন শ্রিংলা। ছিলেন অরূপ রাহার স্ত্রী লিলি রাহাও। বৈঠকে হাসিনা ১৯৭১ সালে বাংলাদেশের স্বাধীনতা যুদ্ধে ভারতীয় মিত্রবাহিনীর সহযোগিতা ও ত্যাগের কথা স্মরণ করেন। বলেন শেখ মুজিবুর রহমানের হত্যার পর ভারতে তাঁর ৬ বছর প্রবাস–জীবনের কথা। হাসিনা বলেন, উত্তর-পূর্ব ভারতের রাজ্যগুলির লন্ডন, ইউরোপমুখী যাত্রীরা ট্রানজিটের জন্য বাংলাদেশের সিলেট ওসমানি আন্তর্জাতিক বিমানবন্দর ব্যবহার করতে পারেন। অরূপ রাহা বলেন, ১৯৭১ সালে বীরত্বপূর্ণ অবদানের জন্য ভারতীয় বীর যোদ্ধাদের বাংলাদেশ যে অভ্যর্থনা ও সম্মাননা জানিয়েছে, এতে তাঁরা অত্যন্ত খুশি। বাংলাদেশি যোদ্ধাদেরও ভারত সম্মান জানাবে। তিনি ভারতে থাকা যুদ্ধবিমান লিবারেশন ওয়ার মিউজিয়ামে রাখার প্রস্তাব দেন।
পারে বলেও মনে করেন অরূপ রাহা। বৈঠকে ছিলেন হাসিনার আন্তর্জাতিক বিষয়ক উপদেষ্টা গওহর রিজভি, মুখ্য সচিব আবুল কালাম আজাদ, ঢাকায় ভারতের হাইকমিশনার হর্ষবর্ধন শ্রিংলা। ছিলেন অরূপ রাহার স্ত্রী লিলি রাহাও। বৈঠকে হাসিনা ১৯৭১ সালে বাংলাদেশের স্বাধীনতা যুদ্ধে ভারতীয় মিত্রবাহিনীর সহযোগিতা ও ত্যাগের কথা স্মরণ করেন। বলেন শেখ মুজিবুর রহমানের হত্যার পর ভারতে তাঁর ৬ বছর প্রবাস–জীবনের কথা। হাসিনা বলেন, উত্তর-পূর্ব ভারতের রাজ্যগুলির লন্ডন, ইউরোপমুখী যাত্রীরা ট্রানজিটের জন্য বাংলাদেশের সিলেট ওসমানি আন্তর্জাতিক বিমানবন্দর ব্যবহার করতে পারেন। অরূপ রাহা বলেন, ১৯৭১ সালে বীরত্বপূর্ণ অবদানের জন্য ভারতীয় বীর যোদ্ধাদের বাংলাদেশ যে অভ্যর্থনা ও সম্মাননা জানিয়েছে, এতে তাঁরা অত্যন্ত খুশি। বাংলাদেশি যোদ্ধাদেরও ভারত সম্মান জানাবে। তিনি ভারতে থাকা যুদ্ধবিমান লিবারেশন ওয়ার মিউজিয়ামে রাখার প্রস্তাব দেন।
কোন মন্তব্য নেই:
একটি মন্তব্য পোস্ট করুন