ইতালরি মুসলমিদরে রােজা রাখার ধর্যৈ দখেে অবাক হয়ে যায় অমুসলমিরা!-deshebideshe
রােম, ২২ জুন- ইউরোপরে হাজারো ঐতহ্যিে ঘরো দশে ইতাল।ি এ দশেরে অবস্থান ইউরোপ মহাদশেরে র্সবশষে প্রান্তে এবং আটলান্টকি মহাসাগররে কনিার।ে ইতালতিে শতকরা ৯৮ জন মানুষ শক্ষিতি। এ দশেরে বশেরিভাগ জনগণ ক্যাথলকি খ্রষ্টিান র্ধমরে অনুসারী। এ ছাড়া আছে বৌদ্ধ, ইহুদদিরে সংখ্যাও কম নয়। ইতালতিে প্রায় ৬ লক্ষ মুসলমান বসবাস কর,ে যা মটো জনসংখ্যার ১ ভাগ। তবে রমজান তাদরে কাছে অন্যসব দশেরে মুসলমিদরে তুলনায় মোটইে কম তাৎর্পযরে নয়।
রমজান মাসে আসতইে ইতালরি মুসলমানদরে মাঝে সাজ সাজ রব পড়ে যায়। স্বল্পসংখ্যক মুসলমি জনগোষ্ঠীর লোকজন মলিইে বশে ঘটা করে স্বাগত জানায় মাহে রমজানক।ে যদওি জুন মাসে রমজান হলে ১৭ ঘণ্টারও বশেি সময় রোজা রাখতে হয় তাদরে। তারপর প্রচণ্ড গরমওে হাঁসফাঁস করে মানুষ। তবু তাদরে উৎসাহে ভাটা পড়ে না। সখোনকার মুসলমিদরে এই ধর্যৈ দখেে অবাক হয়ে যায় অমুসলমি নাগরকিরা।
ইতালরি রোম, সসিলিয়িা ও মলিানে বশে কয়কেটি মসজদি আছ।ে রমজান আসতইে মুসলমানরা মসজদিে ভড়ি জমায়। অনকেইে কাজরে ফাঁকে ফাঁকে মসজদিে বসে কোরআন তলোওয়াত কর,ে কংিবা নামাজ ও দোয়ার মতো ইবাদতে মশগুল থাক।ে
ইতালরি মুসলমানরা সহেরেতিে সাধারণত র্বাগার ও র্বাগার টাইপরে খাদ্য খয়েে থাক।ে আর ইফতারতিে তারা খায় মাল্টা, আপলে, আঙ্গুর, বা নানা ধরনরে ফলরে রস।
রোম ইতালরি রাজধানী এবং এ দশেরে বড় শহরগুলোর একট।ি কোরআনে সুরা ‘রূম’ নামে একটি স্বতন্ত্র সুরা আছে এবং তাতে যে অঞ্চলরে নর্দিশে রয়ছে,ে তার মধ্যওে ইতালরি র্বতমান অঞ্চলটইি ছলিো ছলিো মূল ভূখণ্ড। রাসূলরে [স] মক্কি জীবনে যখোনে রোমক ও পারসকিদরে মধ্যে সংগঠতি যুদ্ধরে কাহনিী র্বণতি হয়ছে।ে ইতহিাসরে সইে রোম এখন শান্তরি শহর, পোপরে শহর, নীরব শহর, সাত পাহাড়রে শহর বলে পরচিতি। রমজান এলে এ শহর যনেো আরো শান্ত, স্নগ্ধি ও ভাবগর্ম্ভীযে র্পূণ হয়ে ওঠ।ে
সূত্র : দনৈকি বলিাদি আল-ইওয়াম
ইতালির মুসলিমদের রোজা রাখার ধৈর্য দেখে অবাক হয়ে যায় অমুসলিমরা!
রমজান মাসে আসতেই ইতালির মুসলমানদের মাঝে সাজ সাজ রব পড়ে যায়। স্বল্পসংখ্যক মুসলিম জনগোষ্ঠীর লোকজন মিলেই বেশ ঘটা করে স্বাগত জানায় মাহে রমজানকে। যদিও জুন মাসে রমজান হলে ১৭ ঘণ্টারও বেশি সময় রোজা রাখতে হয় তাদের। তারপর প্রচণ্ড গরমেও হাঁসফাঁস করে মানুষ। তবু তাদের উৎসাহে ভাটা পড়ে না। সেখানকার মুসলিমদের এই ধৈর্য দেখে অবাক হয়ে যায় অমুসলিম নাগরিকরা।
ইতালির রোম, সিসিলিয়া ও মিলানে বেশ কয়েকটি মসজিদ আছে। রমজান আসতেই মুসলমানরা মসজিদে ভিড় জমায়। অনেকেই কাজের ফাঁকে ফাঁকে মসজিদে বসে কোরআন তেলাওয়াত করে, কিংবা নামাজ ও দোয়ার মতো ইবাদতে মশগুল থাকে।
ইতালির মুসলমানরা সেহেরিতে সাধারণত বার্গার ও বার্গার টাইপের খাদ্য খেয়ে থাকে। আর ইফতারিতে তারা খায় মাল্টা, আপেল, আঙ্গুর, বা নানা ধরনের ফলের রস।
রোম ইতালির রাজধানী এবং এ দেশের বড় শহরগুলোর একটি। কোরআনে সুরা ‘রূম’ নামে একটি স্বতন্ত্র সুরা আছে এবং তাতে যে অঞ্চলের নির্দেশ রয়েছে, তার মধ্যেও ইতালির বর্তমান অঞ্চলটিই ছিলো ছিলো মূল ভূখণ্ড। রাসূলের [স] মক্কি জীবনে যেখানে রোমক ও পারসিকদের মধ্যে সংগঠিত যুদ্ধের কাহিনী বর্ণিত হয়েছে। ইতিহাসের সেই রোম এখন শান্তির শহর, পোপের শহর, নীরব শহর, সাত পাহাড়ের শহর বলে পরিচিত। রমজান এলে এ শহর যেনো আরো শান্ত, স্নিগ্ধ ও ভাবগম্ভীর্যে পূর্ণ হয়ে ওঠে।
সূত্র : দৈনিক বিলাদি আল-ইওয়াম
- See more at: http://www.deshebideshe.com/news/details/53096#sthash.wSC8PMeC.dpuf
কোন মন্তব্য নেই:
একটি মন্তব্য পোস্ট করুন