সমীরণ পাল, এবিপি আনন্দ = উত্তর ২৪ পরগণার শাসনের পর এবার বাগদা। ফের শিশুর দিকে অস্ত্র উচিঁয়ে মাকে গণধর্ষণের অভিযোগ
কীভাবে ঘটল এই ঘটনা? পুলিশ সূত্রে খবর,বাগদার হরিহরপুরের
মাঝেরপাড়ায় এক বছরের শিশুকে নিয়ে ঘরে ঘুমিয়েছিলেন বছর তেইশের মহিলা। তখন
তাঁর স্বামী ছিলেন না সেখানে। আচমকা দুই দুষ্কৃতী ঘরে ঢুকে পড়ে। তারপর ওই
শিশুপুত্র জেগে
গেলে তার গলায় ধারাল অস্ত্র দেখিয়ে দুই দুষ্কৃতীর একজন তার মাকে ধর্ষণ করে বলে অভিযোগ।
বুধবার রমজান মণ্ডল ও রফি মণ্ডল নামে ওই দুই দুষ্কৃতীর বিরুদ্ধে অভিযোগ দায়ের হয় থানায়। ওই মহিলার পরিবারের দাবি, বাগদা থানায় ঘটনার অভিযোগ জানাতে গেলে পুলিশ নির্যাতিতাকে অযথা বসিয়ে রাখে সারারাত। এমনকী, মামলা তুলে নিতে পুলিশের তরফে তাঁদের চাপ দেওয়া হয় বলে অভিযোগ।
পুলিশ ওই দুই পলাতক অভিযুক্তের খোঁজ চালাচ্ছে। ঘটনায় আতঙ্কিত স্থানীয় মানুষজন। ব্যাপক চাঞ্চল্য ছড়িয়েছে এলাকায়।
গত ২৮-মে, উত্তর ২৪ পরগনার শাসনে আগ্নেয়াস্ত্র দেখিয়ে সন্তানের সামনেই মা-কে গণধর্ষণের অভিযোগ ওঠে। একের পর এক গণধর্ষণের অভিযোগে নিরাপত্তাহীনতায় ভুগছেন স্থানীয় বাসিন্দারা। প্রশ্নের মুখে পুলিশের ভূমিকা।
গেলে তার গলায় ধারাল অস্ত্র দেখিয়ে দুই দুষ্কৃতীর একজন তার মাকে ধর্ষণ করে বলে অভিযোগ।
বুধবার রমজান মণ্ডল ও রফি মণ্ডল নামে ওই দুই দুষ্কৃতীর বিরুদ্ধে অভিযোগ দায়ের হয় থানায়। ওই মহিলার পরিবারের দাবি, বাগদা থানায় ঘটনার অভিযোগ জানাতে গেলে পুলিশ নির্যাতিতাকে অযথা বসিয়ে রাখে সারারাত। এমনকী, মামলা তুলে নিতে পুলিশের তরফে তাঁদের চাপ দেওয়া হয় বলে অভিযোগ।
পুলিশ ওই দুই পলাতক অভিযুক্তের খোঁজ চালাচ্ছে। ঘটনায় আতঙ্কিত স্থানীয় মানুষজন। ব্যাপক চাঞ্চল্য ছড়িয়েছে এলাকায়।
গত ২৮-মে, উত্তর ২৪ পরগনার শাসনে আগ্নেয়াস্ত্র দেখিয়ে সন্তানের সামনেই মা-কে গণধর্ষণের অভিযোগ ওঠে। একের পর এক গণধর্ষণের অভিযোগে নিরাপত্তাহীনতায় ভুগছেন স্থানীয় বাসিন্দারা। প্রশ্নের মুখে পুলিশের ভূমিকা।
কোন মন্তব্য নেই:
একটি মন্তব্য পোস্ট করুন