হাইতিতে নারীদের অসামাজিক কাজে নামাল জাতিসংঘ বাহিনী
(রেডিও তেহরান): জাতিসংঘ শান্তিরক্ষী বাহিনী হাইতিতে
নারীদেরকে তাদের সঙ্গে অসামাজিক কাজে লিপ্ত হতে বাধ্য করেছে। খাদ্য ও
ওষুধপত্রের বিনিময়ে দুই শতাধিক নারীকে এ ভাবে বিপথে নামানো হয়েছে। এদের
মধ্যে অনেকেরই বয়স অনুর্দ্ধ ১৮ ছিল বলে জানা গেছে।
জাতিসংঘ অফিস অব ইন্টারনাল ওভারসাইট সার্ভিস বা ওআইওএস’এর এক প্রতিবেদনে শান্তিরক্ষী বাহিনীর দায়িত্বে নিয়োজিত সদস্যদের অনৈতিক আচরণের বিষয়টি তুলে ধরা হয়েছে। চলতি মাসে এ প্রতিবেদন প্রকাশের কথা রয়েছে এবং প্রতিবেদনের একটি অনুলিপি সংগ্রহ করতে পেরেছে মার্কিন বার্তা সংস্থা এপি।
হাইতিতে শান্তিরক্ষী বাহিনীর এ নোংরা এবং অনৈতিক তৎপরতা কোন্ কোন্ বছরে ঘটেছে জাতিসংঘ প্রতিবেদনে তা তুলে ধরা হয় নি। অবশ্য, ২০০৪ সাল থেকে দেশটিতে জাতিসংঘ শান্তিরক্ষী বাহিনীর সাত হাজার সেনা মোতায়েন রয়েছে।
বিশ্বে বর্তমানে জাতিসংঘ শান্তিরক্ষী বাহিনীর এক লাখ ২৫ হাজার সেনা মোতায়েন রয়েছে। শান্তিরক্ষী বাহিনীর সদস্যদের ধর্ষন ও যৌন নির্যাতনের ঘটনা এ বাহিনীর ভাব মর্যাদাকে ক্ষুণ্ন করেছে এবং এ বাহিনীর ভূমিকা নিয়েও প্রশ্ন তুলেছে। জাতিসংঘ শান্তিরক্ষী বাহিনী মোতায়েনের পর কম্বোডিয়া, মোজাম্বিক, বসনিয়া, সুদান এবং কসোভোতে পতিতাবৃত্তি ও যৌন নির্যাতনের ঘটনা নাটকীয় ভাবে বাড়তে দেখা গেছে।
এ ছাড়া, চলতি বছরে প্রকাশিত খবরে বলা হয়েছে যে মধ্য আফ্রিকান প্রজাতন্ত্রে খাদ্য ও গৃহহীন বালকরা জাতিসংঘ শান্তিরক্ষী বাহিনীর সদস্যদের যৌন বিবৃতির শিকার হয়েছে। এমনকি নয় বছরের বালকও তাদের বিকৃত লালসার হাত থেকে রক্ষা পায় নি বলে এ খবরে উল্লেখ করা হয়েছে।#
রেডিও তেহরান/সমর/১০
জাতিসংঘ অফিস অব ইন্টারনাল ওভারসাইট সার্ভিস বা ওআইওএস’এর এক প্রতিবেদনে শান্তিরক্ষী বাহিনীর দায়িত্বে নিয়োজিত সদস্যদের অনৈতিক আচরণের বিষয়টি তুলে ধরা হয়েছে। চলতি মাসে এ প্রতিবেদন প্রকাশের কথা রয়েছে এবং প্রতিবেদনের একটি অনুলিপি সংগ্রহ করতে পেরেছে মার্কিন বার্তা সংস্থা এপি।
হাইতিতে শান্তিরক্ষী বাহিনীর এ নোংরা এবং অনৈতিক তৎপরতা কোন্ কোন্ বছরে ঘটেছে জাতিসংঘ প্রতিবেদনে তা তুলে ধরা হয় নি। অবশ্য, ২০০৪ সাল থেকে দেশটিতে জাতিসংঘ শান্তিরক্ষী বাহিনীর সাত হাজার সেনা মোতায়েন রয়েছে।
বিশ্বে বর্তমানে জাতিসংঘ শান্তিরক্ষী বাহিনীর এক লাখ ২৫ হাজার সেনা মোতায়েন রয়েছে। শান্তিরক্ষী বাহিনীর সদস্যদের ধর্ষন ও যৌন নির্যাতনের ঘটনা এ বাহিনীর ভাব মর্যাদাকে ক্ষুণ্ন করেছে এবং এ বাহিনীর ভূমিকা নিয়েও প্রশ্ন তুলেছে। জাতিসংঘ শান্তিরক্ষী বাহিনী মোতায়েনের পর কম্বোডিয়া, মোজাম্বিক, বসনিয়া, সুদান এবং কসোভোতে পতিতাবৃত্তি ও যৌন নির্যাতনের ঘটনা নাটকীয় ভাবে বাড়তে দেখা গেছে।
এ ছাড়া, চলতি বছরে প্রকাশিত খবরে বলা হয়েছে যে মধ্য আফ্রিকান প্রজাতন্ত্রে খাদ্য ও গৃহহীন বালকরা জাতিসংঘ শান্তিরক্ষী বাহিনীর সদস্যদের যৌন বিবৃতির শিকার হয়েছে। এমনকি নয় বছরের বালকও তাদের বিকৃত লালসার হাত থেকে রক্ষা পায় নি বলে এ খবরে উল্লেখ করা হয়েছে।#
রেডিও তেহরান/সমর/১০
কোন মন্তব্য নেই:
একটি মন্তব্য পোস্ট করুন