খ্রিষ্ট্রান এবং মুসলিমদেও উচিত দাজ্জালকে নিয়ে গবেষনা করা
এবারদেখা যাক যারা মনে করেন দাজ্জাল পূথিবীতে এসেগেছেন তাদের যুক্তি কি?
যুুক্তি নং-১
আল্লাহর রাসুল (সা:) বলেছেন, দাজ্জাল ইহুদী জাতির মধ্যেথেকে উথিত হবে এবং ইহুদী ও মোনাফেকরা তার অনুসারী হবে।
ব্যাখা: বর্ত্তমানের জড়বাদী সভ্যতাযে ইহুদী জাতিথেকে জন্মেছে তা দাজ্জালের আবির্ভাব ।
যুক্তি নং-২
আল্লাহ রাসূল (সা:) বলেছেন, দাজ্জাল নিজেকে রব, প্রভু বোলে ঘোষণা কোরবে এবং মানবজাতীকে বোলবে তাকে রব বোলে স্বীকার কোরেনিতে।
ব্যাখা:পাশ্চাত্যেও ইহুদী - খূষ্টান যান্ত্রিক সভ্যতা ও শক্তি এই প্রভুত্বেও,রবুবিয়াতের দাবিইকোরছে, মানুষের ¯্রষ্ট্র হবার দাবি করছে না।সে বোলছে ব্যক্তিগত জীবনে তোমরা হিন্দু,মোসলেম, খূষ্টান, ইহুদী, জৈন,বৌদ্ধ যা থাকতে চাও থাকো এবং যত খুশি তোমাদের আল্লাহকে ,ঈশ্বরকে ,গডকে ,এলীকে ডাকো। যত খুশি নামাজ পড়ো,রোযা করো, হজ্ব করো, প্রার্থনা করো আমারকোন আপত্তিনেই কিন্ত সমষ্টিগত জীবনে আমার রবুবিয়াত প্রভুত্বমেনে নাও।
যুক্তি নং-৩
আল্লাহর রাসুল (সা:) বোলেছেন, দাজ্জালের বাহনের দুই কানের মধ্যে দূরত্ব হবে সত্তর হাত।
ব্যাখা: আরবী ভাষায় সত্তরবোলতে সাতের পিঠে শুন্য দিলেযেমন ৭০ বোঝায়তেমনি এর আরও একটা ব্যবহার আছে।সেটাহোলকোন সংখ্যাকে বহু বা অসংখ্যবোঝাবার জন্যও ঐ সত্তর সংখ্যা ব্যবহার করা হয়। এই হাদীসটায় বিশ্বনবী দাজ্জালযে বিশাল , বিরাট কিছু এই কথাটা রুপকের মাধ্যমেবোলেছেন।
এছাড়াও অন্য হাদীসে আছে দাজ্জালেরঘোড়ার বা গাধার ( বাহনের) এক পা পূথিবীর পূর্বপ্রান্তে , অন্য পা পশ্চিম প্রান্তে হবে। দু’টোরই অর্থ দাজ্জাল ও তার বাহন উভয়ই বিরাট,বিশাল ও পূতিবীব্যাপী। আরোহী দাজ্জালহোচ্ছে ইহুদী-খূষ্টান সভ্যতা আর তারঘোড়া বা বাহনহোচ্ছে বৈজ্ঞানিক প্রযুক্তিগত যন্ত্র।
যুক্তি নং-৪
আল্লাহর রাসূল(সা:) বলেছেন, দাজ্জালের গতি হবে অতি দ্্রুত।সে বায়ুতাড়িতমেঘের মত আকাশ দিয়ে উড়েচোলবে।
ব্যাখা: পাশ্চাত্য যান্ত্রিক সভ্যতার তৈরি এরোপ্লেন যখন আকাশ দিয়ে উড়ে যায় তখনযেসেটাকে বায়ুতাড়িত অর্থাৎজোর বাতাসে চালিতমেঘের টুকরোর মতদেখায়।
যুক্তি নং-৫
আল্লাহর রাসূল (সা:) বলেছেন, দাজ্জালের আদেশে আকাশথেকে বৃষ্টি বর্ষণ হবে।
ব্যাখা: বৈজ্ঞানিক প্রযুক্তি আকাশে হালকামেঘের ওপর এ্যারোপ্লেন দিয়ে রাসায়নিক পদার্ত ছিটিয়ে বৃষ্টি নামাতে পারে।
যুক্তি নং-৬
আল্লাহর রাসূল (সা:) বলেছেন, দাজ্জালের গরু-গাভী , মহিষ, বকরি ,ভেড়া,মেষ, ইত্যাদি বড় বড় আকারের হবে এবংসেগুলোর স্তনেরবোটা বড় বড় হবে ( যাথেকে প্রচুর পরিমাণে দুধ হবে)
ব্যাখা: ও দু’টোই ওরা সম্ভবকোরেছে বৈজ্ঞানিক প্রযুক্তি কাজে লাগিয়ে।
যুক্তি নং-৭
আল্লাহর রাসুল(সা:)বোলেছেন: দাজ্জাল মাটির নিচের সম্পদকে আদেশকোরবে ওপরে উঠে আসার জন্য এবং সম্পদগুলি ওপরে উঠে আসবে এবং দাজ্জালের অনুসরণকোরবে।
ব্যাখা: এই সভ্যতার সৃষ্ট বৈজ্ঞানিক প্রযুক্তির উন্নতির ফলে দাজ্জাল মাটির গভীর নীচথেকে , এমনকি সমুদ্রের তলদেশথেকেতেল, গ্যাস ইত্যাদি নানা রকমের খনিজ সম্পদ ওপরে উঠিয়ে আনতে সক্ষমহোয়েছে ও পূথিবীময় তা ওঠাচ্ছে।
যুক্তি নং-৮
আল্লাহ রাসূল (সা:) বলেছেন, দাজ্জালের কাছেরেযেকের বিশাল ভান্ডার থাকবে।সেখানথেকেসে যাকে ইচ্ছা তাকেদেবে। যারা তার বিরোধিতাকোরবে তাদেরসে ঐ ভান্ডারথেকে রেযেকদেবে না । এইভাবেসেমোসলেমদের অত্যন্ত কষ্টদেবে। যারা দাজ্জালকে অনুসরণকোরবে তারা আরামে থাকবে আর যারা তাকোরবে না তারা কষ্টে থাকবে।
ব্যাখা: এখানে পরিষ্কারকোরেনেয়া দরকারযেরেযেক শব্দের অর্থ খাদ্যদ্রব্য নয়।রেযেক বলতে খাদ্যদ্রব্য,বাড়ি-ঘর ,টাকা- পয়সা,গাড়ি-ঘোড়া,সবইবোঝায়। যা বর্তমানে তাদের হাতে সবেই আছে। ‘ এ বিরোধিতা শুধু দাজ্জাল নয়, দাজ্জালের সার্বভৈৗমত্বকে স্বীকারকোরে নিয়ে দাজ্জালের পায়ে সাজদায় অবনত অন্যান্য জাতিগুলির মানুষও, যার মধ্যে ‘মোসলেম’ নামধারীরাও আছেন , তাদেও কাছথেকেও আসবে।
যুক্তি নং-৯
আল্লাহর রাসুল (সা:) বলেছেন, দাজ্জালের ডানচোখ অন্ধ হবে।
ব্যাখা: দাজ্জালের চক্ষু অন্ধ হবে অর্থসে ডানচোখ দিয়ে কিছুইদেখতে পাবে না, যা দেখবে সবই বাঁচোখ দিয়ে । ইহুদী- খৃষ্টান বস্ততান্ত্রিক সভ্যতার ডানচোখ অন্ধ অর্থাৎ জীবনের ভারসাম্যের একটা দিক, আতœার দিক, পরকালের দিক, অদৃশ্যের ( গায়েব) দিক, সত্যের দিকসেদেখতে পায় না। ( চলবে)
E-mail: gulamazam@gmail.com
সত্যিই কি দাজ্জালের যুগ শুরু হয়েগিয়েছে-1
দাজ্জাল কি পূথিবিতে এসেছেন কিংবা সামনে আসবেন ত্ ানিয়ে এখনেই গবেষনা করা উচিত। কারন সাধারন মানুষরা আজ হতাশার মধ্যে রয়েছে। একশ্রেনীর আলেমের মতে দাজ্জাল পূথিবিতে এসগেছে অনেক আগে। তারা মুলত দাজ্জাল মানে যুগকে বলছেন তারাও বিভিন্ন ধরনের দলিলপেষ করে বিভিন্ন ধরনের বই প্রকাশ করছেন। অন্য দিকে একশ্রেনীর মানুষ আবার বলছেন দাজ্জাল পূথীবিতে এখনো এসনি তবে তার অনেক আলামত প্রকাশিত হয়েছে তারাও কিন্তু দাজ্জাল মানে এক যুগ বলছেন।এবারদেখা যাক যারা মনে করেন দাজ্জাল পূথিবীতে এসেগেছেন তাদের যুক্তি কি?
যুুক্তি নং-১
আল্লাহর রাসুল (সা:) বলেছেন, দাজ্জাল ইহুদী জাতির মধ্যেথেকে উথিত হবে এবং ইহুদী ও মোনাফেকরা তার অনুসারী হবে।
ব্যাখা: বর্ত্তমানের জড়বাদী সভ্যতাযে ইহুদী জাতিথেকে জন্মেছে তা দাজ্জালের আবির্ভাব ।
যুক্তি নং-২
আল্লাহ রাসূল (সা:) বলেছেন, দাজ্জাল নিজেকে রব, প্রভু বোলে ঘোষণা কোরবে এবং মানবজাতীকে বোলবে তাকে রব বোলে স্বীকার কোরেনিতে।
ব্যাখা:পাশ্চাত্যেও ইহুদী - খূষ্টান যান্ত্রিক সভ্যতা ও শক্তি এই প্রভুত্বেও,রবুবিয়াতের দাবিইকোরছে, মানুষের ¯্রষ্ট্র হবার দাবি করছে না।সে বোলছে ব্যক্তিগত জীবনে তোমরা হিন্দু,মোসলেম, খূষ্টান, ইহুদী, জৈন,বৌদ্ধ যা থাকতে চাও থাকো এবং যত খুশি তোমাদের আল্লাহকে ,ঈশ্বরকে ,গডকে ,এলীকে ডাকো। যত খুশি নামাজ পড়ো,রোযা করো, হজ্ব করো, প্রার্থনা করো আমারকোন আপত্তিনেই কিন্ত সমষ্টিগত জীবনে আমার রবুবিয়াত প্রভুত্বমেনে নাও।
যুক্তি নং-৩
আল্লাহর রাসুল (সা:) বোলেছেন, দাজ্জালের বাহনের দুই কানের মধ্যে দূরত্ব হবে সত্তর হাত।
ব্যাখা: আরবী ভাষায় সত্তরবোলতে সাতের পিঠে শুন্য দিলেযেমন ৭০ বোঝায়তেমনি এর আরও একটা ব্যবহার আছে।সেটাহোলকোন সংখ্যাকে বহু বা অসংখ্যবোঝাবার জন্যও ঐ সত্তর সংখ্যা ব্যবহার করা হয়। এই হাদীসটায় বিশ্বনবী দাজ্জালযে বিশাল , বিরাট কিছু এই কথাটা রুপকের মাধ্যমেবোলেছেন।
এছাড়াও অন্য হাদীসে আছে দাজ্জালেরঘোড়ার বা গাধার ( বাহনের) এক পা পূথিবীর পূর্বপ্রান্তে , অন্য পা পশ্চিম প্রান্তে হবে। দু’টোরই অর্থ দাজ্জাল ও তার বাহন উভয়ই বিরাট,বিশাল ও পূতিবীব্যাপী। আরোহী দাজ্জালহোচ্ছে ইহুদী-খূষ্টান সভ্যতা আর তারঘোড়া বা বাহনহোচ্ছে বৈজ্ঞানিক প্রযুক্তিগত যন্ত্র।
যুক্তি নং-৪
আল্লাহর রাসূল(সা:) বলেছেন, দাজ্জালের গতি হবে অতি দ্্রুত।সে বায়ুতাড়িতমেঘের মত আকাশ দিয়ে উড়েচোলবে।
ব্যাখা: পাশ্চাত্য যান্ত্রিক সভ্যতার তৈরি এরোপ্লেন যখন আকাশ দিয়ে উড়ে যায় তখনযেসেটাকে বায়ুতাড়িত অর্থাৎজোর বাতাসে চালিতমেঘের টুকরোর মতদেখায়।
যুক্তি নং-৫
আল্লাহর রাসূল (সা:) বলেছেন, দাজ্জালের আদেশে আকাশথেকে বৃষ্টি বর্ষণ হবে।
ব্যাখা: বৈজ্ঞানিক প্রযুক্তি আকাশে হালকামেঘের ওপর এ্যারোপ্লেন দিয়ে রাসায়নিক পদার্ত ছিটিয়ে বৃষ্টি নামাতে পারে।
যুক্তি নং-৬
আল্লাহর রাসূল (সা:) বলেছেন, দাজ্জালের গরু-গাভী , মহিষ, বকরি ,ভেড়া,মেষ, ইত্যাদি বড় বড় আকারের হবে এবংসেগুলোর স্তনেরবোটা বড় বড় হবে ( যাথেকে প্রচুর পরিমাণে দুধ হবে)
ব্যাখা: ও দু’টোই ওরা সম্ভবকোরেছে বৈজ্ঞানিক প্রযুক্তি কাজে লাগিয়ে।
যুক্তি নং-৭
আল্লাহর রাসুল(সা:)বোলেছেন: দাজ্জাল মাটির নিচের সম্পদকে আদেশকোরবে ওপরে উঠে আসার জন্য এবং সম্পদগুলি ওপরে উঠে আসবে এবং দাজ্জালের অনুসরণকোরবে।
ব্যাখা: এই সভ্যতার সৃষ্ট বৈজ্ঞানিক প্রযুক্তির উন্নতির ফলে দাজ্জাল মাটির গভীর নীচথেকে , এমনকি সমুদ্রের তলদেশথেকেতেল, গ্যাস ইত্যাদি নানা রকমের খনিজ সম্পদ ওপরে উঠিয়ে আনতে সক্ষমহোয়েছে ও পূথিবীময় তা ওঠাচ্ছে।
যুক্তি নং-৮
আল্লাহ রাসূল (সা:) বলেছেন, দাজ্জালের কাছেরেযেকের বিশাল ভান্ডার থাকবে।সেখানথেকেসে যাকে ইচ্ছা তাকেদেবে। যারা তার বিরোধিতাকোরবে তাদেরসে ঐ ভান্ডারথেকে রেযেকদেবে না । এইভাবেসেমোসলেমদের অত্যন্ত কষ্টদেবে। যারা দাজ্জালকে অনুসরণকোরবে তারা আরামে থাকবে আর যারা তাকোরবে না তারা কষ্টে থাকবে।
ব্যাখা: এখানে পরিষ্কারকোরেনেয়া দরকারযেরেযেক শব্দের অর্থ খাদ্যদ্রব্য নয়।রেযেক বলতে খাদ্যদ্রব্য,বাড়ি-ঘর ,টাকা- পয়সা,গাড়ি-ঘোড়া,সবইবোঝায়। যা বর্তমানে তাদের হাতে সবেই আছে। ‘ এ বিরোধিতা শুধু দাজ্জাল নয়, দাজ্জালের সার্বভৈৗমত্বকে স্বীকারকোরে নিয়ে দাজ্জালের পায়ে সাজদায় অবনত অন্যান্য জাতিগুলির মানুষও, যার মধ্যে ‘মোসলেম’ নামধারীরাও আছেন , তাদেও কাছথেকেও আসবে।
যুক্তি নং-৯
আল্লাহর রাসুল (সা:) বলেছেন, দাজ্জালের ডানচোখ অন্ধ হবে।
ব্যাখা: দাজ্জালের চক্ষু অন্ধ হবে অর্থসে ডানচোখ দিয়ে কিছুইদেখতে পাবে না, যা দেখবে সবই বাঁচোখ দিয়ে । ইহুদী- খৃষ্টান বস্ততান্ত্রিক সভ্যতার ডানচোখ অন্ধ অর্থাৎ জীবনের ভারসাম্যের একটা দিক, আতœার দিক, পরকালের দিক, অদৃশ্যের ( গায়েব) দিক, সত্যের দিকসেদেখতে পায় না। ( চলবে)
E-mail: gulamazam@gmail.com
কোন মন্তব্য নেই:
একটি মন্তব্য পোস্ট করুন