রোহিঙ্গা ইস্যুতে মিয়ানমারের উপর চাপ দেয়া প্রয়োজন - rangpur news

Breaking

Breaking News

rangpur news

This is news blog site.Here have important online newspaper.if you Concert:MD.Gulam azam sarkar. E-mail:gulamazam@gmail.com Mobil:01735632338

Windows

test banner

Post Top Ad

Responsive Ads Here

Post Top Ad

Responsive Ads Here

শনিবার, ৩০ মে, ২০১৫

রোহিঙ্গা ইস্যুতে মিয়ানমারের উপর চাপ দেয়া প্রয়োজন


রোহিঙ্গা ইস্যুতে মিয়ানমারের উপর চাপ দেয়া প্রয়োজন-BBC NEWS

রোহিঙ্গা সংকট সমাধানের জন্য মিয়ানমারের উপর আন্তর্জাতিকভাবে চাপ তৈরির জন্য বাংলাদেশের উদ্যোগ নেয়া দরকার বলে মনে করেন বিএনপি চেয়ারপারসনের উপদেষ্টা আমির খসরু মাহমুদ চৌধুরী। শনিবার ঢাকায় অনুষ্ঠিত বিবিসি বাংলাদেশ সংলাপে বিএনপির এই সিনিয়র নেতা বলেন, রোহিঙ্গা ইস্যুতে মিয়ানমারের উপর চাপ তৈরির জন্য বাংলাদেশের দিক থেকে জোরালো কূটনৈতিক তৎপরতা নেয়া হয়নি।
বাংলাদেশে বসবাসকারী রোহিঙ্গাদের কারণেই সমুদ্রপথে মালয়েশিয়া যাবার চেষ্টা ব্যাপক আকার ধারণ করেছে বলে অনেকই বলছেন। যদিও তাদের সাথে যাত্রায় সামিল হচ্ছে অনেক বাংলাদেশী নাগরিকও।

বাংলাদেশ সংলাপে রাফী মোস্তফা নামে একজন দর্শক প্রশ্ন করেন, “অবৈধ পন্থায় সমুদ্রপথে অভিবাসন প্রত্যাশীদের নিয়ে যে সংকট এখনো চলছে, প্রতিবেশী মিয়ানমারের সব ধরণের সহযোগিতা ছাড়া তার কি একটি টেকসই সমাধান সম্ভব?”
এ নিয়ে প্রধানমন্ত্রীর অর্থনীতি বিষয়ক উপদেষ্টা ড: মসিউর রহমান বলেছেন, কূটনৈতিক উদ্যোগ যথেষ্ট নেয়া হচ্ছে এবং বর্তমান সরকার রোহিঙ্গাদের বুঝতে দিচ্ছে যে তাদের বাংলাদেশে আসার ‘অধিকার বা স্বীকৃতির’ পরিবর্তন হচ্ছে।
অনুষ্ঠানের আরেকজন আলোচক ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের আন্তর্জাতিক সম্পর্কের অধ্যাপক দেলোয়ার হোসেন বলেন অবৈধ অভিবাসন সংকটের স্থায়ী সমাধান দরকার। সেজন্য মিয়ানমারের উপর এক ধরণের চাপ সৃষ্টি করার পদক্ষেপ নিতে হবে বলে তিনি উল্লেখ করেন।
মুদ্রপথে অবৈধভাবে যারা মালয়েশিয়ার উদ্দেশ্যে যারা যাত্রা করেছে তাদের মধ্যে অনেকেই রোহিঙ্গা জনগোষ্ঠীর। কিন্তু মিয়ানমার সরকার প্রথমে তাদের দায়িত্ব অস্বীকার করেছিল। এ বিষয়ে থাইল্যান্ডে অনুষ্ঠিতব্য একটি সম্মেলন বয়কটেরও হুমকি দিয়েছিল মিয়ানমার। কিন্তু শেষ পর্যন্ত আন্তর্জাতিক চাপে মিয়ানমার সে সম্মেলনে যোগ দিতে যাচ্ছে।
বাংলাদেশ সংলাপের আরেকজন আলোচক বাংলাদেশ উন্নয়ন গবেষণা প্রতিষ্ঠান বা বিআইডিএস-এর গবেষক ড: নাজনীন আহমেদ বলেন, অবৈধ অভিবাসন কিংবা রোহিঙ্গা সমস্যার বিষয়টি শুধু মিয়ানমারের ইচ্ছার উপর ছেড়ে দিলে চলবে না । এক্ষেত্রে আন্তর্জাতিক চাপ তৈরির প্রয়োজন আছে বলে তিনিও মনে করেন।
কিন্তু মিয়ানমারের দিকে থেকে বরাবরই রোহিঙ্গা জনগোষ্ঠীকে তাদের নাগরিক হিসেবে অস্বীকার করা হচ্ছে। উল্টো বলা হচ্ছে রোহিঙ্গারা বাংলাদেশের নাগরিক।
বিএনপি নেতা আমির খসরু মাহমুদ চৌধুরী বলেন রোহিঙ্গা সমস্যার কারণে বাংলাদেশ ক্ষতিগ্রস্ত হচ্ছে। মি: চৌধুরী বলেন, “এটাকে (রোহিঙ্গা বিষয়টি) ইন্টারন্যাশনাল ইস্যুতে পরিণত করা দরকার। এবং তার মাধ্যমে এর সমাধান করতে হবে।”
তবে মিয়ানমারের রোহিঙ্গা জনগোষ্ঠীকে অতীতে বাংলাদেশে ‘প্রশ্রয়’ দেয়া হয়েছে বলেই সমস্যা আরও জটিল হয়েছে বলে ব্যাখ্যা করেন ড: মসিউর রহমান।
ড: রহমান উল্লেখ করেন, “কোন একটি সময় ছিল পাকিস্তান সরকার রোহিঙ্গাদের দিয়ে গোলযোগের সৃষ্টি করতো। পরবর্তীতে বাংলাদেশে যারা পাকিস্তান অনুসারী ছিলেন তারাও একই নীতি অনুসরণ করেছে এবং রোহিঙ্গাদের সাদরে অভ্যর্থনা করেছে।”
প্রধানমন্ত্রীর এ উপদেষ্টা বলেন বর্তমান সরকার রোহিঙ্গাদের বাংলাদেশে রাখতে চায় না এবং তাদের ‘অভিনন্দন’ জানানো হচ্ছে না । রোহিঙ্গাদের প্রতি অতীতে যে দৃষ্টিভঙ্গি ছিল সেটি পরিবর্তন হয়েছে বলে মি: রহমান উল্লেখ করেন।
বিদেশে যাবার এই বিপদজনক চেষ্টা কেন?
বাংলাদেশ সংলাপে সাঈদ চৌধুরী নামে আরেক দর্শক প্রশ্ন করেন, “মারাত্মক বিপদের আশঙ্কা থাকা সত্ত্বেও বাংলাদেশের মানুষ কেন বেপরোয়া হয়ে দেশ ছাড়ছে?”
আলোচক নাজনীন আহমেদ বলেন, বাংলাদেশে উন্নয়নের সাথে সাথে আয় বৈষম্য যতটা কমার কথা ছিল ততটা কমেনি। তিনি বলেন, বাংলাদেশে দারিদ্র বিমোচনের হার ভালো কিন্তু এখনও দরিদ্র মানুষের সংখ্যা প্রায় চার কোটি।
ড: নাজনীন বলেন , “গত ১৫ বছরে বাংলাদেশ দারিদের হার প্রায় অর্ধেকে নামিয়ে এনেছে ঠিকই কিন্তু সময়ের মধ্যে জনসংখ্যাও বেড়েছে।”
প্রধানমন্ত্রীর উপদেষ্টা মসিউর রহমান বলেন বাংলাদেশের অর্থনীতি যে এগিয়েছে তাতে কোন সন্দেহ নেই। তিনি বলেন দারিদ্র বিমোচন যেমন হয়েছে তেমনি মানুষের মাথাপিছু আয়ও বেড়েছে। কিন্তু অনেকে অন্যের দ্বারা প্রলুব্ধ হয়ে বিদেশে যাবার জন্য অবৈধ পথে পাড়ি দিচ্ছে।
বিএনপি নেতা আমির খসরু মাহমুদ চৌধুরী এভাবে দেশ ছাড়ার পেছনে ‘রাজনৈতিক, সামাজিক ও অর্থনৈতিক অস্থিরতা’ এবং মানুষের এই দেশে ‘নিরাপত্তাহীনতা’কে দায়ী করেন। একই সাথে মধ্যপ্রাচ্যে যাবার সুযোগ সুবিধা কমে আসাটাও একটা কারণ হিসেবে উল্লেখ করেন তিনি।
দর্শকদের মধ্যেও কয়েকজন বলেন দারিদ্র্য ও বেকারত্বের কারণেই অনেক মানুষ অবৈধ পথে জীবনের ঝুঁকি নিয়ে বিদেশে যাচ্ছে। এ বিষয়ে একজন দর্শক মন্তব্য করেন, “রাষ্ট্র সুযোগ দিতে ব্যর্থ হচ্ছে বলেই মানুষ ভিন্ন চিন্তা করছে।”
আলোচক দেলোয়ার হোসেন মনে করেন এ প্রবণতা বন্ধ করতে এদেশেই কর্মসংস্থানের সুযোগ তৈরি করতে হবে।
গণতন্ত্র ছাড়া উন্নয়ন কতটা টেকসই
সম্প্রতি স্বাস্থ্যমন্ত্রী মোহাম্মদ নাসিম বলেছেন, “আমরা (আওয়ামীলীগ) গণতন্ত্রে বিশ্বাসী। তবে বেশি গণতন্ত্রে আমরা বিশ্বাস করি না। মালয়েশিয়ায় মাহাথির মোহাম্মদ যে পথে এগিয়ে গেছেন, বাংলাদেশে শেখ হাসিনাও সে পথে এগিয়ে যাচ্ছেন। এই গণতন্ত্র আমরা মেনে চলব।”
সেই প্রেক্ষাপটে মোঃ আনোয়ার পাশা নামে একজন দর্শক প্রশ্ন করেন, গণতন্ত্র কিংবা সুশাসন ছাড়া উন্নয়ন কি টেকসই হয়?
বিএনপি নেতা আমির খসরু মাহমুদ চৌধুরী এর জবাবে বলেন “বেশি আর কম বলে কোন গণতন্ত্র নেই। গণতন্ত্রের সংজ্ঞা এবং পরিচালনার নিয়ম একটাই। এর কোন বিকল্প হয় না।”
এ প্রসঙ্গে মসিউর রহমান বলেন, গণতন্ত্র একটি রাষ্ট্র পরিচালনার পদ্ধতি যেটা আওয়ামীলীগ বা বিএনপি ঠিক করে না। তিনি বলেন জনগণের প্রতিনিধি হিসেবে “সরকার জনগণের প্রত্যাশা পূরণের যথাসাধ্য চেষ্টা করবে, সবটা যে সফল হবে তা নয়, কিন্তু ব্যর্থতাকেই সবজায়গায় দেখলে হবেনা।”
স্বাস্থ্যমন্ত্রীর এমন মন্তব্য কি উদ্বেগের কারণ হতে পারে? অধ্যাপক দেলোয়ার হোসেন মনে করেন এটা নিয়ে উদ্বেগের তেমন কোন কারণ নেই। তিনি বলেন রাজনৈতিক প্রতিপক্ষের উদ্দেশ্যেই এমন কথা বলা হয়। সরকার এ ধরনের চিন্তায় বিশ্বাস করে না বলেই তিনি মনে করেন।
এ পর্যায়ে আমির খসরু মাহমুদ চৌধুরী বলেন, গণতন্ত্র কোন রাজনৈতিক দলের সম্পত্তি নয়। তাই এ নিয়ে ‘দর-দামের’ কোন সুযোগ নেই বলে তিনি মন্তব্য করেন।
একজন দর্শক এ বিষয়ে মন্তব্য করেন, সবাই গণতন্ত্রের কথা বললেও পরিবারতন্ত্রের কারণে গণতন্ত্র যে ‘কলুষিত’ হচ্ছে সেটার জন্য কেউ কিছু করে না।
তবে নাজনীন আহমেদ বলেন স্বাস্থ্যমন্ত্রীর মন্তব্যের থেকে গণতন্ত্রের মর্যাদা অনেক ঊর্ধ্বে। তিনি মনে করেন, কোন সচেতন সরকার উন্নয়নকে গণতন্ত্রের বিপরীতে কখনও দাঁড় করাতে পারেনা।
নারীর নিরাপত্তা
বাংলাদেশ সংলাপে চতুর্থ প্রশ্নটি করেন জান্নাতুল ফেরদৌসী নামে একজন দর্শক। তিনি প্রশ্ন রাখেন, “নারীর নিরাপত্তা কেন কোনভাবেই নিশ্চিত করা যাচ্ছে না?
পহেলা বৈশাখে নারীর উপর হামলার ঘটনায় এখনও কাউকে দোষী সাব্যস্ত করতে পারেনি প্রশাসন। এরই মাঝে এক নারীকে মাইক্রোবাসে তুলে নিয়ে ধর্ষণের ঘটনায় নারীদের অনিরাপত্তার বিষয়টি আবারও উঠে আসে।
আলোচক নাজনীন আহমেদ বলেন নিত্য নতুন উপায়ে নারীদের ঠেকিয়ে রাখার চেষ্টা করা হচ্ছে। তিনি বলেন সাম্প্রতিক কিছু ঘটনার প্রেক্ষাপটে নারীদের মধ্যে নতুন ধরনের নিরাপত্তাহীনতা তৈরি হয়েছে।
এ প্রসঙ্গে আমির খসরু মাহমুদ চৌধুরী উল্লেখ করেন নারীর নিরাপত্তাহীনতার বিষয়টি একটি আইনশৃঙ্খলা সম্পর্কিত বিষয়। তিনি বলেন , আইন শৃঙ্খলা বাহিনীকে সরকার নানা অনৈতিক কাজে ব্যবহার করছে বলেই তারা সঠিক পদক্ষেপ নিতে ব্যর্থ হচ্ছে।
দেলোয়ার হোসেন বলেন রাষ্ট্রযন্ত্র এক্ষেত্রে ঠিকমতো কর্তব্য পালন করছে না। তিনি বলেন নারীর নিরাপত্তাহীনতার সাথে সমাজের পুরুষতান্ত্রিক দৃষ্টিভঙ্গি একটি বড় কারণ।
তবে প্রধানমন্ত্রীর উপদেষ্টা মসিউর রহমান দর্শকদের কাছে পাল্টা প্রশ্ন রাখেন - কী করা হলে নারীর যথেষ্ট নিরাপত্তা নিশ্চিত হবে?
জবাবে একজন দর্শক বলেন অন্তত একটি ঘটনার দৃষ্টান্তমূলক শাস্তির নজির থাকলে এমন হতো না।
উত্তরে মিঃ রহমান বলেন, “বিচার বিভাগ স্বতন্ত্র। এখানে সরকারের কোন নিয়ন্ত্রণ নেই।” তিনি বলেন বাংলাদেশে নারীর প্রতি সহানুভূতিশীল দৃষ্টিভঙ্গি রয়েছে এবং নারীর প্রতি সহিংসতার বিরুদ্ধে সরকার পদক্ষেপ নিচ্ছে।
একজন দর্শক মন্তব্য করেন পহেলা বৈশাখে নারীর উপর হামলাকে পুলিশ প্রধান ‘কিছু ছেলের দুষ্টুমি’ হিসেবে বর্ণনা করেছিলেন। সেই দর্শক প্রশ্ন তোলেন , “ যদি এটা ওনার পরিবারের কারও সাথে করা হতো, তাহলেও কি উনি সেটাকে দুষ্টুমি বলতেন?”
Government must stop this nonsense because internationally we are loosing our reputation so government please be serious with this issue of Rohingya.
shawon hossain, south Africa
আমার জোরালো আবেদন, রোহিঙ্গা সমস্যা সমাধানে আরও অন্তত একটিবার সংলাপ করা প্রয়োজন।
Sharif Ahmed, Dhaka Bangladesh
এই ইস্যুতে সরকার নিরব ভূমিকা পালন করে কেন ?
Sajnur Rahman, Dhaka
একদম ঠিক কথা রোহিঙ্গা ইস্যুতে বাংলাদেশের দুর্বল অবস্থানের কারণে মিয়ানমার রোহিঙ্গাদের বাংলাদেশি বলে বিশ্ব দরবারে তুলে ধরছে। এতে বাংলাদেশ রোহিঙ্গা ইস্যুতে বড় ধরনের সমস্যার সম্মুখীন হবে।
Aminul Islam Roni, Narsingdi
রাজনীতিবিদের চাপাচাপিতে নিরীহ মানুষ গুলো মরল।
Md Kabir, Khulna
আমি বুঝি না বাংলাদেশ মায়ানমারের কাছে বেড়ালের মত আচরণ করে কেন? তাদের ভয় পাবার মত কি আছে?
নাজমুল ইসলাম, কুষ্টিয়া
যদি বাংলাদেশ থেকে চাপ সৃষ্টি করা হতো তাহলে কিছুটা হলেও কাজ হতো।
মুঃ আবিরুজ্জামান মোল্লা
রোহিঙ্গারাও মানুষ এবং মুসলিম। কিন্তু এদের সাহায্য করার কেউ নাই। নেপাল বাসীর দরদির অভাব নাই। তেল এর মাথায় সবাই তেল দেয়। অসহায় দেখলে উপহাস করা। এটাই কি মানুষের নৈতিকতা?
Jahidul Islam JE, Tangail
রোহিঙ্গারা মুসলমান বলে তাদেরকে কোলে তুলে নাচতে হবে এমন কিছুই না, যদি তাই হত তবে আরব দেশ কেন ফিলিস্তিনিদের আশ্রয় দেয় না, কেন তাদের জন্য সংগ্রাম করে না।তা ই আমাদেরও রোহিঙ্গাদের জন্য এত মায়া কান্নার দরকার নেই।
Khokan Mia
শীঘ্রই মিয়ানমারের ওপর যৌক্তিক চাপ প্রয়োগ করা হোক।
Akhlasur Rahman, Chittagong
বাংলাদেশ সরকারের উচিত রোহিঙ্গাদের সর্বাত্মক সহযোগিতা করা, না হলে এখান থেকেই জঙ্গি সমস্যা মহামারি আকার নিবে।
Md Sorwar Morshed, Chittagong
এই রোহিঙ্গাদের বিএনপি আশ্রয় দিয়েছিল। মিয়ানমারের উপর চীনের প্রভাব রয়েছে। জাতিসংঘের মাধ্যমে চাপ দেয়া যায়।
Bappy Ahamed, Dhaka
মিয়ানমার বাংলাদেশের কথা কেন শুনবে?
Antar Shill, Dhaka
রোহিঙ্গাদের অধিকার ফিরিয়ে দেয়ার জন্য মিয়ানমারকে বাধ্য করতে হবে।
Shafiqul Islam
বাংলাদেশ সরকার দীর্ঘদিন ধরেই জানে যে যারা সাগরে ভাসছে তাদের মধ্যে একটা বিরাট সংখ্যক বাংলাদেশী নাগরিক। তারা (সরকার) তাদেরকে বাঁচানোর কোন চেষ্টাই করেনি। একটা দেশের সরকার যখন নিজের দেশের নাগরিকদের রক্ষা করতে ব্যর্থ হয় তখন তাকে অবশ্যই ব্যর্থ সরকার বলতে হবে। আর ব্যর্থ সরকারই জন্ম দেয় ব্যর্থ রাষ্ট্রের।
Moin Uddinashraf, Dhaka
সরকার মিয়ানমারের রাষ্ট্রদূতকে পর্যন্ত ডেকে এই ব্যাপারে কোন উদ্যোগের কথা জানায়নি। সরকারের উচিত ছিল এই ব্যাপারে মিয়ানমার কে জোরালো পদক্ষেপের আহবান জানানো।
Mohammed Saif, Dhaka
এর একটা স্থায়ী সমাধান হওয়া উচিৎ।
Dh Titu, Dhaka
মিয়ানমারকে চাপ দিতে হবে, আন্তর্জাতিকভাবে চাপিয়ে দিতে হবে রোহিঙ্গাদের। আর যাতে বাংলাদেশে আসতে না পারে। পাশাপাশি আমাদের দেশে কর্মসংস্থানের আরও সুযোগ তৈরি করতে হবে। তাহলে এই মানবপাচার রোধ করা সম্ভব হবে বলে আমি দৃঢ়ভাবে বিশ্বাস করি।
Shah Jalal, Dhaka
কাজের ব্যবস্থা করে দিন, না হয় ভাত কাপড় দিন, তা না হলে প্রধানমন্ত্রী চুপ থাকুন। একটি পরিবারের সবার দেখ ভালের দায়িত্ব যেমন সংসারের প্রধান ব্যক্তির, তেমনি রাষ্ট্রের দায়িত্ব দেশের প্রত্যেক নাগরিকের দেখভাল করা। সাগরে ভাসছে মানুষ সেই সঙ্গে ভাসছে এদেশের মান সম্মান, কিন্তু রাষ্ট্রীয় কর্তা ব্যক্তিদের সমস্যার সমাধানে আন্তরিক কোন উদ্যোগ চোখে পড়ছে না। অবস্থা দৃষ্টে মনে হচ্ছে মিডিয়া তে মুখ দেখানোর জন্যই তাদের যত আয়োজন, মানবতা সেখানে গৌণ। হায়রে রাজনীতি হায়রে মানবতা আর অবাক করা দেশ প্রেম। সব কিছুই আমাদের নতুন করে ভাবায়, শেখায়!!!
MD Jahed
মুক্তিযুদ্ধের সময় যে দেশের প্রায় এক কোটি মানুষ শরণার্থী হিসাবে ভারতে আশ্রয় নিয়েছিল। সেই দেশকে অবশ্যই মানবিক দিকটা বিবেচনায় রাখতে হবে। অস্বীকার করার উপায় নেই রোহিঙ্গা শরণার্থীদের কিছু মানুষ বাংলাদেশে আশ্রয় নিয়ে নানান রকম অপকর্মে জড়িয়ে পড়ে। তার দায়ভার একজন নিরপরাধ রোহিঙ্গা বহন করতে পারে না।
Faruque Mahmoud, Dubai, UAE
যারা রোহিঙ্গাদের জন্য কান্না করছেন তাদেরকে বলি রোহিঙ্গাদের বাংলাদেশে জায়গা দিবে কেন? মুসলিম বলে? সৌদি আরব, আরব আমিরাত, ওমান, ইত্যাদি তো সব ইসলামিক দেশ। ঐ দেশই জায়গা দিতে পারে না! আর বাংলাদেশে যদি জায়গা দিতে হয় তাহলে যার যার নিজের বাড়িতে জায়গা দেন।
Akash Chy
রোহিঙ্গাদের আমাদের দেশে আসা, অবস্থান করা এগুলো সরকার কেন কঠোরভাবে দমন করছে না?এতো আইনশৃঙ্খলা বাহিনী থাকতে কি করে এত মানুষ পাচার হয়?
Farzana Limon

কোন মন্তব্য নেই:

Post Top Ad

Responsive Ads Here