গুজরাটে ১০ জঙ্গি, দিল্লিকে পাক সতর্কবার্তা-aajkaal.in
আমেদাবাদ:
লস্কর–ই–তৈবা এবং জৈশ–ই–মহম্মদের জনা দশেক জঙ্গি জলপথে ঢুকে পড়েছে
গুজরাটে। সোমবার শিবরাত্রির উৎসব। সোমনাথ, দ্বারকা, জুনাগড়, অক্ষরধাম
মন্দিরে মহা ধুমধামের সঙ্গে পালিত হয় এই উৎসব। সেই সময়ে হামলা চালাতে পারে
জঙ্গিরা। কোনও আন্তর্জাতিক নিরাপত্তা সংস্থা নয়, ভারতকে এই খবর জানিয়েছেন
পাকিস্তানের নিরাপত্তা উপদেষ্টা সরতাজ আজিজ। তারপরেই প্রধানমন্ত্রীর
রাজ্যকে মুড়ে ফেলা হয়েছে নিরাপত্তার জালে। পাশাপাশি রাজধানীতেও জারি হয়েছে
উচ্চ পর্যায়ের সতর্কতা। নিরাপত্তা জোরদার করতে ইতিমধ্যেই কেন্দ্র ৪ দল
জাতীয় নিরাপত্তা বাহিনী (এন এস জি) কমান্ডো পাঠিয়ে দিয়েছে গুজরাটে। প্রতি
দলে আছেন ২০০ করে জওয়ান। কেন্দ্রীয় সরকারের নির্দেশ অনুসারে জাতীয়
নিরাপত্তা বাহিনীকে সঙ্গে নিয়ে
আপাতত জঙ্গি খুঁজতে তল্লাশি চালাচ্ছে গুজরাট প্রশাসন। শনিবার নাকি ভারতের জাতীয় নিরাপত্তা উপদেষ্টা অজিত দোভালকে হামলার বিষয়ে সতর্ক করে দিয়ে ফোন করেন পাকিস্তানের জাতীয় নিরাপত্তা উপদেষ্টা। তারপরে গুজরাটের রাজ্য প্রশাসনকে হামলা নিয়ে সর্তক করে কেন্দ্রীয় সরকার। কেন্দ্রের থেকে সতর্কবার্তা পাওয়ার পরেই গুজরাটের স্বরাষ্ট্র দপ্তরের মন্ত্রী রজনী প্যাটেলের নেতৃত্বে আলোচনায় বসে প্রশাসন। উঠে আসে গত ৩ মাসে কচ্ছ উপকূলে পাওয়া ৫টি খালি নৌকার কথা। শুক্রবারও মিলেছিল ২০ ফুট লম্বা একটি খালি নৌকা। নিরাপত্তা বৈঠকের পর গুজরাটে জরুরি ভিত্তিতে বাতিল করে দেওয়া হয় সমস্ত পুলিসকর্মীর ছুটি। জঙ্গি খুঁজে বের করতে শুরু হয় চিরুনি তল্লাশি। প্রশাসনের পক্ষ থেকে রজনী প্যাটেল জানান, সোমবার শিবরাত্রি। সেই উৎসবে সামিল হতে লক্ষ লক্ষ মানুষ রাজ্যের নানা মন্দিরে জড়ো হন। বিশেষত জুনাগড়, সোমনাথ মন্দির ভিড়ে থিকথিক করে। ক্ষতির পরিমাণ বাড়াতে এই জায়গাগুলিকেই নিশানা করে জঙ্গিরা। একাধিক ধর্মস্থানে তাই নিরাপত্তা কয়েক গুণ বাড়িয়ে দেওয়া হয়েছে। বাদ যায়নি শপিং মল, সিনেমা, গেস্ট হাউস বা হোটেল। রবিবার ভারত–পাক সীমান্ত লাগোয়া কচ্ছ জেলার গ্রাম ভারোনর ও ভুজের নূরনি মাহেল হোটেল এবং মুসলিম জামাত খানা–তে তল্লাশি চালায় পুলিস। গুজরাটের রাজ্য পুলিসের ডিরেক্টর জেনারেল পি সি ঠাকুর জানিয়েছেন, যে কোনও রকম পরিস্থিতির মোকাবিলা করতে সক্ষম গুজরাটের পুলিস। খবর মেলার পরেই উপকূল চত্বরে বাড়িয়ে দেওয়া হয়েছে নিরাপত্তা। জারি করা হয়েছে উচ্চ পর্যায়ের সতর্কবার্তা। রাজ্যের বিভিন্ন অংশে চলছে তল্লাশি। সঙ্গে সাধারণ মানুষের মধ্যে যাতে ঘটনার জন্য অযথা আতঙ্ক না ছড়ায়, সেই জন্য সচেতনতাও চালাচ্ছে সরকার। গুজরাট লাগোয়া রাজ্যগুলি, দিল্লি এবং হরিদ্বারেও শুরু হয়েছে পুলিসি তল্লাশি।
আপাতত জঙ্গি খুঁজতে তল্লাশি চালাচ্ছে গুজরাট প্রশাসন। শনিবার নাকি ভারতের জাতীয় নিরাপত্তা উপদেষ্টা অজিত দোভালকে হামলার বিষয়ে সতর্ক করে দিয়ে ফোন করেন পাকিস্তানের জাতীয় নিরাপত্তা উপদেষ্টা। তারপরে গুজরাটের রাজ্য প্রশাসনকে হামলা নিয়ে সর্তক করে কেন্দ্রীয় সরকার। কেন্দ্রের থেকে সতর্কবার্তা পাওয়ার পরেই গুজরাটের স্বরাষ্ট্র দপ্তরের মন্ত্রী রজনী প্যাটেলের নেতৃত্বে আলোচনায় বসে প্রশাসন। উঠে আসে গত ৩ মাসে কচ্ছ উপকূলে পাওয়া ৫টি খালি নৌকার কথা। শুক্রবারও মিলেছিল ২০ ফুট লম্বা একটি খালি নৌকা। নিরাপত্তা বৈঠকের পর গুজরাটে জরুরি ভিত্তিতে বাতিল করে দেওয়া হয় সমস্ত পুলিসকর্মীর ছুটি। জঙ্গি খুঁজে বের করতে শুরু হয় চিরুনি তল্লাশি। প্রশাসনের পক্ষ থেকে রজনী প্যাটেল জানান, সোমবার শিবরাত্রি। সেই উৎসবে সামিল হতে লক্ষ লক্ষ মানুষ রাজ্যের নানা মন্দিরে জড়ো হন। বিশেষত জুনাগড়, সোমনাথ মন্দির ভিড়ে থিকথিক করে। ক্ষতির পরিমাণ বাড়াতে এই জায়গাগুলিকেই নিশানা করে জঙ্গিরা। একাধিক ধর্মস্থানে তাই নিরাপত্তা কয়েক গুণ বাড়িয়ে দেওয়া হয়েছে। বাদ যায়নি শপিং মল, সিনেমা, গেস্ট হাউস বা হোটেল। রবিবার ভারত–পাক সীমান্ত লাগোয়া কচ্ছ জেলার গ্রাম ভারোনর ও ভুজের নূরনি মাহেল হোটেল এবং মুসলিম জামাত খানা–তে তল্লাশি চালায় পুলিস। গুজরাটের রাজ্য পুলিসের ডিরেক্টর জেনারেল পি সি ঠাকুর জানিয়েছেন, যে কোনও রকম পরিস্থিতির মোকাবিলা করতে সক্ষম গুজরাটের পুলিস। খবর মেলার পরেই উপকূল চত্বরে বাড়িয়ে দেওয়া হয়েছে নিরাপত্তা। জারি করা হয়েছে উচ্চ পর্যায়ের সতর্কবার্তা। রাজ্যের বিভিন্ন অংশে চলছে তল্লাশি। সঙ্গে সাধারণ মানুষের মধ্যে যাতে ঘটনার জন্য অযথা আতঙ্ক না ছড়ায়, সেই জন্য সচেতনতাও চালাচ্ছে সরকার। গুজরাট লাগোয়া রাজ্যগুলি, দিল্লি এবং হরিদ্বারেও শুরু হয়েছে পুলিসি তল্লাশি।
কোন মন্তব্য নেই:
একটি মন্তব্য পোস্ট করুন