‘ইসলামিক রাষ্ট্র আর নাও
থাকতে পারে বাংলাদেশ’
নতুন বার্তা ডেস্ক
কলকাতা: ইসলামিক রাষ্ট্র আর নাও থাকতে পারে বাংলাদেশ- এই শিরোনামে কলকাতা
থেকে প্রকাশিত টাইমস অব ইন্ডিয়া গ্রপের বাংলা দৈনিক এই সময় আজ এ্কটি
প্রতিবেদন প্রকাশ করেছে।
প্রতিবেদনে বলা হয়, ইসলামিক রাষ্ট্র্রের তকমা থেকে এবার বেরিয়ে আসতে চাইছে বাংলাদেশ। ইসলামকে তাদের রাষ্ট্রীয় ধর্ম হিসেবে আর নাও রাখতে পারে ভারতের এই প্রতিবেশী রাষ্ট্র। বাংলাদেশে সংখ্যালঘু সম্প্রদায়ের ওপর হালে একের পর এক হামলার প্রেক্ষিতে এই সিদ্ধান্ত নেওয়া হতে পারে। ইসলামকে রাষ্ট্রীয় ধর্ম হিসেবে আর না রাখার বিষয়ে বর্তমানে শুনানি চলছে বাংলাদেশের সুপ্রিম কোর্টে। সর্বোচ্চ আদালতের রায় শুনেই এ বিষয়ে চূড়ান্ত সিদ্ধান্ত নেওয়া হবে।
১৯৮৮ থেকে বাংলাদেশের রাষ্ট্রীয় ধর্ম ইসলাম। এ দেশের ৯০% বাসিন্দাই
মুসলিম। বাকি ৮% হিন্দু ও মাত্র ২% খ্রীষ্ট্রান ও অন্য ধর্মাবলম্বী।
কট্টরপন্থী মুসলিম সংগঠনের হাতে সম্প্রতি একের পর হামলার শিকার হয়েছেন এ
দেশের সংখ্যালঘু সম্প্রদায়ের মানুষরা। ইসলামকে রাষ্ট্রীয় ধর্ম হিসেবে আর না
রাখার জন্য সংখ্যালঘু সম্প্রদায়ের ধর্মীয় নেতারা একযোগে বাংলাদেশের
সুপ্রিম কোর্টে আবেদন করেছেন। তবে সে দেশের সাধারণ মানুষ এই বিষয়টিকে কতটা
সমর্থন করবেন, সে বিষয়ে সন্দেহ আছে।
গত মাসে একটি মন্দিরে ঢুকে খুন করা সেখানকার পুরোহিতকে। গুরুতর আহত হন তাঁর দুই সহযোগীও। জামাতুল মুজাহিদিন বাংলাদেশ এবং আনসারুল্লা বাংলা টিম গত এক বছরে বাংলাদেশে সংখ্যালঘুদের ওপর অন্তত সাতটি আক্রমণ চালায়। বাংলাদেশ সরকার অস্বীকার করলেও আইসিস-ও গোপনে সে দেশে প্রভাব বিস্তার করছে বলে আশঙ্কা করা হচ্ছে।
নতুন বার্তা/এসএ
প্রতিবেদনে বলা হয়, ইসলামিক রাষ্ট্র্রের তকমা থেকে এবার বেরিয়ে আসতে চাইছে বাংলাদেশ। ইসলামকে তাদের রাষ্ট্রীয় ধর্ম হিসেবে আর নাও রাখতে পারে ভারতের এই প্রতিবেশী রাষ্ট্র। বাংলাদেশে সংখ্যালঘু সম্প্রদায়ের ওপর হালে একের পর এক হামলার প্রেক্ষিতে এই সিদ্ধান্ত নেওয়া হতে পারে। ইসলামকে রাষ্ট্রীয় ধর্ম হিসেবে আর না রাখার বিষয়ে বর্তমানে শুনানি চলছে বাংলাদেশের সুপ্রিম কোর্টে। সর্বোচ্চ আদালতের রায় শুনেই এ বিষয়ে চূড়ান্ত সিদ্ধান্ত নেওয়া হবে।
গত মাসে একটি মন্দিরে ঢুকে খুন করা সেখানকার পুরোহিতকে। গুরুতর আহত হন তাঁর দুই সহযোগীও। জামাতুল মুজাহিদিন বাংলাদেশ এবং আনসারুল্লা বাংলা টিম গত এক বছরে বাংলাদেশে সংখ্যালঘুদের ওপর অন্তত সাতটি আক্রমণ চালায়। বাংলাদেশ সরকার অস্বীকার করলেও আইসিস-ও গোপনে সে দেশে প্রভাব বিস্তার করছে বলে আশঙ্কা করা হচ্ছে।
নতুন বার্তা/এসএ
কোন মন্তব্য নেই:
একটি মন্তব্য পোস্ট করুন