খোলা চিঠি
বরাবর,
জনাব,
বিনীত নিবেদন এই যে, আমি মোঃ মনছুর আলী বীর মুক্তিযোদ্ধ, গেজেট নং- ১১০২, মুক্তি বার্তা নং- ০৩১৩০৭০০৪০,ভোটার সূচক- ৮৫-৭৩-৬৬-০১০, পিতা মৃত বছর উদ্দিন, গ্রাম- বিরাহীম, ডাকঘর- মাদ্্রাসা সৈয়দপুর, ইউনিয়ন- ২ নং পারুল, উপজেলা- পীরগাছা, জেলা- রংপুর। এই মর্মে আবেদন করিতেছি যে, আমি একজন দেশপ্রেমিক মুক্তিযোদ্ধা, বিগত স্বাধীনতা যুদ্ধে অংশগ্রহণ করিয়া বিরত্বের সাথে নিজ দায়িত্ব পালন , হানদার বাহিনী ও তাদের দোশরদের শক্ত হাতে দমন করতে অগ্রণী ভূমিকা পালন করিয়াছি।আমি ৬ নং সেক্টার কমান্ডার খাদিমুল বাসারের অধীনে যুদ্ধ করি। যার ফলশ্র“তিতে আমরা আজ
গর্বিত স্বাধীন দেশে বনবাস করিতেছি। অথছ আজও আমরা স্বাধীনতা বিরোধীদের হাতে বিভিন্ন ভাবে নির্যাতিত । যথা আনুমানিক ১০ বৎসর পূর্বে মোঃ আঃ গফুর ( তৎকালীন স্বাধীনতা বিরোধী), পিতা- মৃত আলীমুদ্দিন, গ্রাম- খোর্দ্দরসাপটান, মিশনমোড় (দালালটারী),থানা+জেলা-লালমনির হাটের পুত্র মোঃ ফেরদৌস আলীর সহিত , আমার মেয়ে মোছাঃ মনিরা বেগমের বিয়ে দেওয়া হয়। বিয়ের পর হইতে জামায়াতা পিতা- ১। মোঃ আঃ গফুর , পিতা- মৃত আলীমুদ্দিন, ২। আঃ কুদ্দুস ( তহশিলদার), ৩। মোঃ ইদ্রিস আলী ( ব্যাংক কর্মচারী কৃষি উন্নয়ন ব্যাংক লালমনির হাট শাখা), ৪। মোঃ ইলিয়াস আলী, ৫। মোঃ ইব্রাহীম , সকলের পিতা- আঃ গফুর , সাং খোর্দ্দরসাপটানা মিশনমোড়, (দালালটারী), থানা+জেলা- লালমনির হাট গণ (সকলে জামায়াত ও শিবিরের রাজনীতিতে সম্পৃক্ত), জানতে পারে আমি একজন মুক্তিযোদ্ধা এবং আমার মেয়ে মুক্তিযোদ্ধার সন্তান সে থেকে তাহারা আমার মেয়ের উপর অত্যাচার নির্যাতন চালায় এবং আমার মেয়েকে তালাক দেওয়ার জন্য আমার মেয়ে জামায়াতার উপর চাপ সৃষ্টি করে ও বলে একজন মুক্তিযোদ্ধার মেয়ে আমাদের বাড়ীর বৌ হতে পারে না। কিন্তু আমার জামায়াতা তাহাদের কথায় রাজি না হওয়ায় । তাহারা আমার মেয়ে ও জামায়াতার উপর বিভিন্ন ভাবে নির্যাতন করিয়া আসিতেছে। অত্যাচার নির্যাতন সহ্য করে সংসার করাকালীন তাহাদের ঔরষে ফাহীমা (৮), ফেন্সি (৬), নামে দুটি কন্যা সন্তানের জন্ম হয়। ফাহিমা লালমনির হাট পুলিশ লাইন স্কুলে দ্বিতীয় শ্রেনীতে লেখাপড়া করে। কিন্তু তাহাদের অত্যাচার বন্ধ না হওয়ায় জামায়াতা তাহার নিজ উপার্জিত অর্থে অন্যত্র পূথক বাড়ী করিয়া সংসার জীবন অতিবাহিত করিয়া আসিতেছে। তারপর ও তাহাদের আক্রোশ বন্ধ হয় নাই। কারণে অকারণে জায়াতার অনুপস্থিতে বাড়ীতে আসিয়া অকথ্য ভাষায় গালিগালাজ করিতে থাকে। আমার জামায়াতা একজন ট্রেক / নৈশ চালক। ঘটনার দিন গত ২২/০৫/২০১৫ ইং তারিখে আমার জামায়াতা ঢাকার উদ্দেশ্যে বাড়ী হইতে বের হয়ে লালমনির হাট বাস স্ট্যান্ডে গেলে তাহারা সুযোগ বুঝিয়ে আমার মেয়ের শ্বশুড়/ভাসুর/দেবর ও পরিবারের অন্যান্য কয়েকজন মহিলা সহ বাড়ীতে ঢুকিয়া আমার মেয়েকে প্রাণে শেষ করার উদ্দেশ্যে লাঠি, ছোড়া,দাঁ, ইত্যাদি দ্বারা এলোপাথারী মারডাং আরম্ভ করে। এক পর্যায় আমার মেয়ে মাটিতে লুটিয়া পড়িয়া গেলে , আঃ গফুর ( মেয়ের শ্বশুড়) হুকুমে আঃ কুদ্দুস (তহশিলদার) মেয়ের গলা চাপিয়ে শ্বাস রোধ করে হত্যার চেষ্টা করে। এমতাবস্থায় পথচারী লোকজন বাড়ীতে গোংরানীর শব্দ শুনিয়া আগাইয়া আসিয়া আমার মেয়েকে উদ্ধার করে এবং মোবাইলে বিষয়টি আমাকে ও আমার জামায়াতেকে জানালে আমি আমার স্ত্রী মোছাঃ জাহানারা বেগমকে আমার মেয়ের বাড়ীতে পাঠাই আমার স্ত্রী মেয়ের বাড়ীতে ঢোকা মাত্র আব্দুল কুদ্দুস ( তহশিলদার) আমার স্ত্রীকে এলোপাথারী মারডাং আরম্ভ করে এবং টেনে হেচড়ে তাহাদের বাড়ীর ভিতরে নিয়ে গলায় থাকা স্বর্নের চেইন, কানের দুল ও নগদ টাকা ছিািনয়া নেয়। ততক্ষনে আমার জামায়াতা বাড়ীতে আসিয়া উক্ত ঘটনার প্রতিবাদ করিলে ও শ্বাশুড়ীকে মারার কারন জানতে চাইলে তাহারা জামায়াতার উপর ক্ষিপ্ত হইয়া। আমার জামায়াতাসহ আমার মেয়ে ও স্ত্রীকে পূনরায় মারডাং করিয়া তাহাদের ঘরে তালা বন্ধ করিয়া রাখিয়া জামায়াতাকে বলে আজ তোর স্ত্রীকে তালাক দিবি। অন্যথায় আজ তোদের ৩ জনকে খুন করিয়া আমাদের পরিবারকে মুক্তিযোদ্ধা মুক্ত করব পরক্ষণে বিষয়টি পার্শ্ববর্তী লোকদের মাধ্যমে জানাজানি হওয়ার পর মোঃ লুৎফর রহমান বীরমুক্তিযোদ্ধা সাবেক চেয়ারম্যান লালমনিরহাট পৌরসভা ফোনে বিষয়টি আমাকে জানালে রাতেই আমি করতোয়া এক্সপ্রেসে লালমনির হাট পৌছিয়া লালমনিরহাট থানা পুলিশের সহযোগীতায় তাহাদের উদ্ধার করিয়া লালমনির হাট সদর হাসপাতালে ভর্তি করি। যাহার রেজিষ্টার নং- ৫১১৬/৭ তাং ২৩/০৫/২০১৫ এ ব্যাপারে লালমনিরহাট থানায় আমার মেয়ে বাদী হয়ে একটি মামলা দায়ের করেন । যাহার নং- ৩২/১৯৬ উক্ত মামলায় আসাসীরা জামিনে মুক্তি পাইয়া আমার জামায়াতা ও আমার মেয়েকে মামলা তুলে নেওয়ার জন্য চাপ সৃষ্টি করে। এবং বলে মামলা তুলে না নিলে তোদেরকে জীবনে শেষ করে ফেলব। যার কোন প্রমান আমরা রাখবোনা। জীবনের ভয়ে আমার মেয়ে ও জামায়াতা আজ নিজ বাড়ী থেকে পালিয়ে বর্তমানে আমার বাড়ীতে অবস্থান করছে । এছাড়াও আমার জামায়াতার সংগ্রহকৃত প্রায় ২-৩ লক্ষ টাকার মালামাল আতœসাত করার চেষ্টা করেছেন। বর্তমানে আমার নাতনি ফেন্সি এবং ফাহিমার জীবন অনিশ্চিত হয়ে পড়েছে। এছাড়াও ফাহীমার লেখাপড়া আজ বন্ধ হওয়ার উপক্রম হয়েপড়েছে। ফাহিমা লালমনির হাট পুলিশ লাইন স্কুলে ২য় শ্রেনীর ছাত্রী। তাহাদেরকে বাঁচানোর কোন উপায়ান্তর না পেয়ে আপনার বরাবরে আবেদন করিলাম।
বিধায় প্রার্থনা অনুগ্রহ পূর্বক উপরোক্ত বিষয়টি সু- বিবেচনায় সংশ্লিষ্ট কর্তৃপক্ষকে নির্দেশ প্রদান করতঃ একটি মুক্তিযোদ্ধা পরিবারকে রক্ষ ও মুক্তিযোদ্ধা ভবিষ্যৎ প্রজন্ম কে জামায়াত ও বি.এন পির নির্যাতন থেকে রক্ষা করার আকুল আবেদন জানাচ্ছি।
নিবেদক
মোঃ মনছুর আলী
অনুলিপিঃ
১। মাননীয় মন্ত্রী মহোদয় মুক্তিযোদ্ধা মন্ত্রালয়, ঢাকা।
২। মাননীয় সংসদ সদস্য টিপু মুন্সি রংপুর-৪ (পীরগাছা-কাউনিয়া) এবং মাননীয় সভাপতি ষড়রাষ্ট্র মন্ত্রালয়ের সংসদিয় কমিটি
৩। ডি আই জি ( ভারপ্রাপ্ত) বাংলাদেশ পুলিশ রংপুর রেঞ্জ।
৪। চেয়ারম্যান ,কৃষি উন্নয়ন ব্যাংক, রংপুর বিভাগ।
৫। জেলা প্রসাষক , লালমনির হাট।
৬। পুলিশ সুপার লালমনির হাট।
৭। মুক্তিযোদ্ধা সংসদ লালমনির হাট জেলা কমান্ড।
৮। মুক্তিযোদ্ধা সংসদ রংপুর জেলা কম
বরাবর,
মাননীয় প্রধানমন্ত্রী,
গণপ্রজাতন্ত্রী বাংলাদেশ সরকার ।বিষয়ঃ মুক্তিযোদ্ধার মেয়ে কে নির্যাতনের হাত থেকে বাঁচানোর জন্য অহবান
জনাব,
বিনীত নিবেদন এই যে, আমি মোঃ মনছুর আলী বীর মুক্তিযোদ্ধ, গেজেট নং- ১১০২, মুক্তি বার্তা নং- ০৩১৩০৭০০৪০,ভোটার সূচক- ৮৫-৭৩-৬৬-০১০, পিতা মৃত বছর উদ্দিন, গ্রাম- বিরাহীম, ডাকঘর- মাদ্্রাসা সৈয়দপুর, ইউনিয়ন- ২ নং পারুল, উপজেলা- পীরগাছা, জেলা- রংপুর। এই মর্মে আবেদন করিতেছি যে, আমি একজন দেশপ্রেমিক মুক্তিযোদ্ধা, বিগত স্বাধীনতা যুদ্ধে অংশগ্রহণ করিয়া বিরত্বের সাথে নিজ দায়িত্ব পালন , হানদার বাহিনী ও তাদের দোশরদের শক্ত হাতে দমন করতে অগ্রণী ভূমিকা পালন করিয়াছি।আমি ৬ নং সেক্টার কমান্ডার খাদিমুল বাসারের অধীনে যুদ্ধ করি। যার ফলশ্র“তিতে আমরা আজ
গর্বিত স্বাধীন দেশে বনবাস করিতেছি। অথছ আজও আমরা স্বাধীনতা বিরোধীদের হাতে বিভিন্ন ভাবে নির্যাতিত । যথা আনুমানিক ১০ বৎসর পূর্বে মোঃ আঃ গফুর ( তৎকালীন স্বাধীনতা বিরোধী), পিতা- মৃত আলীমুদ্দিন, গ্রাম- খোর্দ্দরসাপটান, মিশনমোড় (দালালটারী),থানা+জেলা-লালমনির হাটের পুত্র মোঃ ফেরদৌস আলীর সহিত , আমার মেয়ে মোছাঃ মনিরা বেগমের বিয়ে দেওয়া হয়। বিয়ের পর হইতে জামায়াতা পিতা- ১। মোঃ আঃ গফুর , পিতা- মৃত আলীমুদ্দিন, ২। আঃ কুদ্দুস ( তহশিলদার), ৩। মোঃ ইদ্রিস আলী ( ব্যাংক কর্মচারী কৃষি উন্নয়ন ব্যাংক লালমনির হাট শাখা), ৪। মোঃ ইলিয়াস আলী, ৫। মোঃ ইব্রাহীম , সকলের পিতা- আঃ গফুর , সাং খোর্দ্দরসাপটানা মিশনমোড়, (দালালটারী), থানা+জেলা- লালমনির হাট গণ (সকলে জামায়াত ও শিবিরের রাজনীতিতে সম্পৃক্ত), জানতে পারে আমি একজন মুক্তিযোদ্ধা এবং আমার মেয়ে মুক্তিযোদ্ধার সন্তান সে থেকে তাহারা আমার মেয়ের উপর অত্যাচার নির্যাতন চালায় এবং আমার মেয়েকে তালাক দেওয়ার জন্য আমার মেয়ে জামায়াতার উপর চাপ সৃষ্টি করে ও বলে একজন মুক্তিযোদ্ধার মেয়ে আমাদের বাড়ীর বৌ হতে পারে না। কিন্তু আমার জামায়াতা তাহাদের কথায় রাজি না হওয়ায় । তাহারা আমার মেয়ে ও জামায়াতার উপর বিভিন্ন ভাবে নির্যাতন করিয়া আসিতেছে। অত্যাচার নির্যাতন সহ্য করে সংসার করাকালীন তাহাদের ঔরষে ফাহীমা (৮), ফেন্সি (৬), নামে দুটি কন্যা সন্তানের জন্ম হয়। ফাহিমা লালমনির হাট পুলিশ লাইন স্কুলে দ্বিতীয় শ্রেনীতে লেখাপড়া করে। কিন্তু তাহাদের অত্যাচার বন্ধ না হওয়ায় জামায়াতা তাহার নিজ উপার্জিত অর্থে অন্যত্র পূথক বাড়ী করিয়া সংসার জীবন অতিবাহিত করিয়া আসিতেছে। তারপর ও তাহাদের আক্রোশ বন্ধ হয় নাই। কারণে অকারণে জায়াতার অনুপস্থিতে বাড়ীতে আসিয়া অকথ্য ভাষায় গালিগালাজ করিতে থাকে। আমার জামায়াতা একজন ট্রেক / নৈশ চালক। ঘটনার দিন গত ২২/০৫/২০১৫ ইং তারিখে আমার জামায়াতা ঢাকার উদ্দেশ্যে বাড়ী হইতে বের হয়ে লালমনির হাট বাস স্ট্যান্ডে গেলে তাহারা সুযোগ বুঝিয়ে আমার মেয়ের শ্বশুড়/ভাসুর/দেবর ও পরিবারের অন্যান্য কয়েকজন মহিলা সহ বাড়ীতে ঢুকিয়া আমার মেয়েকে প্রাণে শেষ করার উদ্দেশ্যে লাঠি, ছোড়া,দাঁ, ইত্যাদি দ্বারা এলোপাথারী মারডাং আরম্ভ করে। এক পর্যায় আমার মেয়ে মাটিতে লুটিয়া পড়িয়া গেলে , আঃ গফুর ( মেয়ের শ্বশুড়) হুকুমে আঃ কুদ্দুস (তহশিলদার) মেয়ের গলা চাপিয়ে শ্বাস রোধ করে হত্যার চেষ্টা করে। এমতাবস্থায় পথচারী লোকজন বাড়ীতে গোংরানীর শব্দ শুনিয়া আগাইয়া আসিয়া আমার মেয়েকে উদ্ধার করে এবং মোবাইলে বিষয়টি আমাকে ও আমার জামায়াতেকে জানালে আমি আমার স্ত্রী মোছাঃ জাহানারা বেগমকে আমার মেয়ের বাড়ীতে পাঠাই আমার স্ত্রী মেয়ের বাড়ীতে ঢোকা মাত্র আব্দুল কুদ্দুস ( তহশিলদার) আমার স্ত্রীকে এলোপাথারী মারডাং আরম্ভ করে এবং টেনে হেচড়ে তাহাদের বাড়ীর ভিতরে নিয়ে গলায় থাকা স্বর্নের চেইন, কানের দুল ও নগদ টাকা ছিািনয়া নেয়। ততক্ষনে আমার জামায়াতা বাড়ীতে আসিয়া উক্ত ঘটনার প্রতিবাদ করিলে ও শ্বাশুড়ীকে মারার কারন জানতে চাইলে তাহারা জামায়াতার উপর ক্ষিপ্ত হইয়া। আমার জামায়াতাসহ আমার মেয়ে ও স্ত্রীকে পূনরায় মারডাং করিয়া তাহাদের ঘরে তালা বন্ধ করিয়া রাখিয়া জামায়াতাকে বলে আজ তোর স্ত্রীকে তালাক দিবি। অন্যথায় আজ তোদের ৩ জনকে খুন করিয়া আমাদের পরিবারকে মুক্তিযোদ্ধা মুক্ত করব পরক্ষণে বিষয়টি পার্শ্ববর্তী লোকদের মাধ্যমে জানাজানি হওয়ার পর মোঃ লুৎফর রহমান বীরমুক্তিযোদ্ধা সাবেক চেয়ারম্যান লালমনিরহাট পৌরসভা ফোনে বিষয়টি আমাকে জানালে রাতেই আমি করতোয়া এক্সপ্রেসে লালমনির হাট পৌছিয়া লালমনিরহাট থানা পুলিশের সহযোগীতায় তাহাদের উদ্ধার করিয়া লালমনির হাট সদর হাসপাতালে ভর্তি করি। যাহার রেজিষ্টার নং- ৫১১৬/৭ তাং ২৩/০৫/২০১৫ এ ব্যাপারে লালমনিরহাট থানায় আমার মেয়ে বাদী হয়ে একটি মামলা দায়ের করেন । যাহার নং- ৩২/১৯৬ উক্ত মামলায় আসাসীরা জামিনে মুক্তি পাইয়া আমার জামায়াতা ও আমার মেয়েকে মামলা তুলে নেওয়ার জন্য চাপ সৃষ্টি করে। এবং বলে মামলা তুলে না নিলে তোদেরকে জীবনে শেষ করে ফেলব। যার কোন প্রমান আমরা রাখবোনা। জীবনের ভয়ে আমার মেয়ে ও জামায়াতা আজ নিজ বাড়ী থেকে পালিয়ে বর্তমানে আমার বাড়ীতে অবস্থান করছে । এছাড়াও আমার জামায়াতার সংগ্রহকৃত প্রায় ২-৩ লক্ষ টাকার মালামাল আতœসাত করার চেষ্টা করেছেন। বর্তমানে আমার নাতনি ফেন্সি এবং ফাহিমার জীবন অনিশ্চিত হয়ে পড়েছে। এছাড়াও ফাহীমার লেখাপড়া আজ বন্ধ হওয়ার উপক্রম হয়েপড়েছে। ফাহিমা লালমনির হাট পুলিশ লাইন স্কুলে ২য় শ্রেনীর ছাত্রী। তাহাদেরকে বাঁচানোর কোন উপায়ান্তর না পেয়ে আপনার বরাবরে আবেদন করিলাম।
বিধায় প্রার্থনা অনুগ্রহ পূর্বক উপরোক্ত বিষয়টি সু- বিবেচনায় সংশ্লিষ্ট কর্তৃপক্ষকে নির্দেশ প্রদান করতঃ একটি মুক্তিযোদ্ধা পরিবারকে রক্ষ ও মুক্তিযোদ্ধা ভবিষ্যৎ প্রজন্ম কে জামায়াত ও বি.এন পির নির্যাতন থেকে রক্ষা করার আকুল আবেদন জানাচ্ছি।
নিবেদক
মোঃ মনছুর আলী
অনুলিপিঃ
১। মাননীয় মন্ত্রী মহোদয় মুক্তিযোদ্ধা মন্ত্রালয়, ঢাকা।
২। মাননীয় সংসদ সদস্য টিপু মুন্সি রংপুর-৪ (পীরগাছা-কাউনিয়া) এবং মাননীয় সভাপতি ষড়রাষ্ট্র মন্ত্রালয়ের সংসদিয় কমিটি
৩। ডি আই জি ( ভারপ্রাপ্ত) বাংলাদেশ পুলিশ রংপুর রেঞ্জ।
৪। চেয়ারম্যান ,কৃষি উন্নয়ন ব্যাংক, রংপুর বিভাগ।
৫। জেলা প্রসাষক , লালমনির হাট।
৬। পুলিশ সুপার লালমনির হাট।
৭। মুক্তিযোদ্ধা সংসদ লালমনির হাট জেলা কমান্ড।
৮। মুক্তিযোদ্ধা সংসদ রংপুর জেলা কম
কোন মন্তব্য নেই:
একটি মন্তব্য পোস্ট করুন