বোকো হারাম জঙ্গিরা আত্মঘাতি বোমাবাজি হামলার কাজে বাচ্চা বয়সিদের ব্যবহার বাড়িয়ে তুলছে - rangpur news

Breaking

Breaking News

rangpur news

This is news blog site.Here have important online newspaper.if you Concert:MD.Gulam azam sarkar. E-mail:gulamazam@gmail.com Mobil:01735632338

Windows

test banner

Post Top Ad

Responsive Ads Here

Post Top Ad

Responsive Ads Here

মঙ্গলবার, ১২ এপ্রিল, ২০১৬

বোকো হারাম জঙ্গিরা আত্মঘাতি বোমাবাজি হামলার কাজে বাচ্চা বয়সিদের ব্যবহার বাড়িয়ে তুলছে

বোকো হারাম জঙ্গিরা আত্মঘাতি বোমাবাজি হামলার কাজে বাচ্চা বয়সিদের ব্যবহার বাড়িয়ে তুলছে-http://www.voabangla.com/

নাইজিরিয়ার বোকো হারাম জঙ্গিরা আত্মঘাতি বোমাবাজি হামলা তৎপরতার কাজে বাচ্চা বয়সিদের ব্যবহারের মাত্রা অনেক বাড়িয়ে তুলছে বলে জানা গিয়েছে জাতিসংঘ শিশু তহবিলের সূত্র থেকে।
আজ মঙ্গলবার জারি করা এক রিপোর্টে বলা হচ্ছে- দু’ হাজার পনেরো সালে বোকো হারাম গোষ্ঠীর আত্মঘাতি হামলা তৎপরতায় সংশ্লিষ্ট ছিলো ৪৪ টি শিশু- যা কিনা এক বছর আগের চার সংখ্যার চেয়ে দশ গুন বেশি।

রিপোর্টে বলা হয় - বিগত দু’ বছরে বোকো হারাম গোষ্ঠীর প্রতি পাঁচ আত্মঘাতি বোমা হামলাকারির একজন করে ছিলো শিশু এবং ঐ রিপোর্টে বলা হচ্ছে- ঐসব শিশুর পঁচাত্তর ভাগই কন্যা শিশু। কখনো কখনো সন্ত্রাসী ঐ গ্রুপ ঐ যেসব শিশুকে পাঠায় তারা জানেই না যে তাদের শরীরে বিস্ফোরক বেঁধে দেওয়া হয়েছে। তাদেরকে তারা পাঠায় জনাকীর্ণ বাজারে-মসজিদে, যেখানে, তারা যে কোনো রকম হূমকি হতে পারে- সেটা ভাবাই হয়না।
গত দু’ বছরে একমাত্র ক্যামারুনেই ২১টি এমোন আত্মঘাতি হামলা হয়েছে যাতে শিশুদের সংশ্লিষ্ট করা হয়েছিলো। নাইজিরিয়াতে এ সংখ্যা ছিলো সতেরো-চাদে ছিলো দু’ই। নাইজিরিয়ার উত্তরাঞ্চলবর্তী চিবোকে বোকো হারামরা যে ২ শ’ ৭৬ বালিকা অপহরন করেছিলো দু’ বছর আগে তার দূ’শ ১৯ বালিকা এখনো নিখোঁজ।এবং ঐ ঘটনার দু’বছর পুর্তির সময়টাতে ইউনিসেফের এ রিপোর্ট প্রকাশ হ’লো।
নাইজিরিয়ার বোকো হারাম জঙ্গিরা আত্মঘাতি বোমাবাজি হামলা তৎপরতার কাজে বাচ্চা বয়সিদের ব্যবহারের মাত্রা অনেক বাড়িয়ে তুলছে বলে জানা গিয়েছে জাতিসংঘ শিশু তহবিলের সূত্র থেকে।
আজ মঙ্গলবার জারি করা এক রিপোর্টে বলা হচ্ছে- দু’ হাজার পনেরো সালে বোকো হারাম গোষ্ঠীর আত্মঘাতি হামলা তৎপরতায় সংশ্লিষ্ট ছিলো ৪৪ টি শিশু- যা কিনা এক বছর আগের চার সংখ্যার চেয়ে দশ গুন বেশি।
রিপোর্টে বলা হয় - বিগত দু’ বছরে বোকো হারাম গোষ্ঠীর প্রতি পাঁচ আত্মঘাতি বোমা হামলাকারির একজন করে ছিলো শিশু এবং ঐ রিপোর্টে বলা হচ্ছে- ঐসব শিশুর পঁচাত্তর ভাগই কন্যা শিশু। কখনো কখনো সন্ত্রাসী ঐ গ্রুপ ঐ যেসব শিশুকে পাঠায় তারা জানেই না যে তাদের শরীরে বিস্ফোরক বেঁধে দেওয়া হয়েছে। তাদেরকে তারা পাঠায় জনাকীর্ণ বাজারে-মসজিদে, যেখানে, তারা যে কোনো রকম হূমকি হতে পারে- সেটা ভাবাই হয়না।
গত দু’ বছরে একমাত্র ক্যামারুনেই ২১টি এমোন আত্মঘাতি হামলা হয়েছে যাতে শিশুদের সংশ্লিষ্ট করা হয়েছিলো। নাইজিরিয়াতে এ সংখ্যা ছিলো সতেরো-চাদে ছিলো দু’ই। নাইজিরিয়ার উত্তরাঞ্চলবর্তী চিবোকে বোকো হারামরা যে ২ শ’ ৭৬ বালিকা অপহরন করেছিলো দু’ বছর আগে তার দূ’শ ১৯ বালিকা এখনো নিখোঁজ।এবং ঐ ঘটনার দু’বছর পুর্তির সময়টাতে ইউনিসেফের এ রিপোর্ট প্রকাশ হ’লো।
নাইজিরিয়ার বোকো হারাম জঙ্গিরা আত্মঘাতি বোমাবাজি হামলা তৎপরতার কাজে বাচ্চা বয়সিদের ব্যবহারের মাত্রা অনেক বাড়িয়ে তুলছে বলে জানা গিয়েছে জাতিসংঘ শিশু তহবিলের সূত্র থেকে।
আজ মঙ্গলবার জারি করা এক রিপোর্টে বলা হচ্ছে- দু’ হাজার পনেরো সালে বোকো হারাম গোষ্ঠীর আত্মঘাতি হামলা তৎপরতায় সংশ্লিষ্ট ছিলো ৪৪ টি শিশু- যা কিনা এক বছর আগের চার সংখ্যার চেয়ে দশ গুন বেশি।
রিপোর্টে বলা হয় - বিগত দু’ বছরে বোকো হারাম গোষ্ঠীর প্রতি পাঁচ আত্মঘাতি বোমা হামলাকারির একজন করে ছিলো শিশু এবং ঐ রিপোর্টে বলা হচ্ছে- ঐসব শিশুর পঁচাত্তর ভাগই কন্যা শিশু। কখনো কখনো সন্ত্রাসী ঐ গ্রুপ ঐ যেসব শিশুকে পাঠায় তারা জানেই না যে তাদের শরীরে বিস্ফোরক বেঁধে দেওয়া হয়েছে। তাদেরকে তারা পাঠায় জনাকীর্ণ বাজারে-মসজিদে, যেখানে, তারা যে কোনো রকম হূমকি হতে পারে- সেটা ভাবাই হয়না।
গত দু’ বছরে একমাত্র ক্যামারুনেই ২১টি এমোন আত্মঘাতি হামলা হয়েছে যাতে শিশুদের সংশ্লিষ্ট করা হয়েছিলো। নাইজিরিয়াতে এ সংখ্যা ছিলো সতেরো-চাদে ছিলো দু’ই। নাইজিরিয়ার উত্তরাঞ্চলবর্তী চিবোকে বোকো হারামরা যে ২ শ’ ৭৬ বালিকা অপহরন করেছিলো দু’ বছর আগে তার দূ’শ ১৯ বালিকা এখনো নিখোঁজ।এবং ঐ ঘটনার দু’বছর পুর্তির সময়টাতে ইউনিসেফের এ রিপোর্ট প্রকাশ হ’লো।

কোন মন্তব্য নেই:

Post Top Ad

Responsive Ads Here