এফ ১৬–র নিশানা হবে ভারত! শঙ্কা আমেরিকায়
http://aajkaal.in
ওয়াশিংটন: মেরে কেটে আর কয়েক মাস হোয়াইট হাউসে থাকবেন বারাক ওবামা। যাওয়ার আগে পাকিস্তানের সঙ্গে সেরে নিচ্ছেন যুদ্ধবিমানের বাণিজ্য। ৭০ কোটি মার্কিন ডলারে পাকিস্তানকে ৮টি এফ ১৬ বিক্রি করছে আমেরিকা। তাতে ‘বন্ধু’ দেশ ভারত যতই মনঃক্ষুন্ন হোক না কেন! মার্কিন প্রেসিডেন্টকে নিরস্ত করার জন্য তদ্বির করছেন মার্কিন কংগ্রেসের সদস্যরা।
সওয়াল করলেন ভারতের সপক্ষে। মার্কিন আইন প্রণেতাদের অনেকেরই মত, সন্ত্রাসদমনে নয়, বরং ভারতের বিরুদ্ধে এই এই মার্কিন বিমান কাজে লাগাবে পাকিস্তান। সুতরাং পুনর্বিবেচনা করুন ওবামা। কংগ্রেস সদস্য ম্যাট স্যালমন জানিয়েছেন, হালে ভারত-পাকিস্তানের দ্বন্দ্ব বেড়েছে। এসময় যুদ্ধবিমান বিক্রির সিদ্ধান্তে প্রশ্ন জাগছেই। সত্যিই কি এই যুদ্ধ বিমান সন্ত্রাসবাদীদের দমাতে কাজে লাগানো হবে? নাকি ভারত ও উপমহাদেশের অন্য দেশের বিরুদ্ধে প্রয়োগ হবে? আফগানিস্তান এবং পাকিস্তান সংক্রান্ত কংগ্রেসের বিশেষ কমিটির শুনানি চলছিল। সেখানে আরেক কংগ্রেস সদস্য ব্র্যাড শেরম্যান জানতে চেয়েছেন, সন্ত্রাসবাদ দমনে এফ ১৬ যুদ্ধ বিমানই কি পাকিস্তানের সবথেকে সস্তা এবং কার্যককর বলে মনে হয়েছে? বর্তমানে মার্কিন সেনেটের স্থগিতাদেশে এখনই পাকিস্তানে যুদ্ধ বিমান পাঠাতে পাচ্ছে না ওবামা প্রশাসন। কংগ্রস সদস্যদের একটি দল চাইছে ওই সিদ্ধান্ত রদ করে দিতে। যদিও সেই আশা ক্ষীণ। কংগ্রস সদস্যদের পরপর প্রশ্ন, যুক্তির জালে জড়িয়ে পড়েও দমেননি আফগানিস্তান ও পাকিস্তানে নিযুক্ত আমেরিকার বিশেষ প্রতিনিধি রিচার্ড ওলসন। সমানে পাকিস্তানকে এফ ১৬ যুদ্ধ বিমান সরবরাহ করার সিদ্ধান্ত পক্ষে লড়ে গিয়েছেন। তাঁর বক্তব্য, চুক্তি মেনেই পাকিস্তান সেনাকে মদত দিচ্ছে আমেরিকা। সন্ত্রাসদমনে, বিশেষত পাক তালিবানদের নিকেশ করতেই এগুলি ব্যবহার করা হবে বলে তাঁর বিশ্বাস।
ওয়াশিংটন: মেরে কেটে আর কয়েক মাস হোয়াইট হাউসে থাকবেন বারাক ওবামা। যাওয়ার আগে পাকিস্তানের সঙ্গে সেরে নিচ্ছেন যুদ্ধবিমানের বাণিজ্য। ৭০ কোটি মার্কিন ডলারে পাকিস্তানকে ৮টি এফ ১৬ বিক্রি করছে আমেরিকা। তাতে ‘বন্ধু’ দেশ ভারত যতই মনঃক্ষুন্ন হোক না কেন! মার্কিন প্রেসিডেন্টকে নিরস্ত করার জন্য তদ্বির করছেন মার্কিন কংগ্রেসের সদস্যরা।
সওয়াল করলেন ভারতের সপক্ষে। মার্কিন আইন প্রণেতাদের অনেকেরই মত, সন্ত্রাসদমনে নয়, বরং ভারতের বিরুদ্ধে এই এই মার্কিন বিমান কাজে লাগাবে পাকিস্তান। সুতরাং পুনর্বিবেচনা করুন ওবামা। কংগ্রেস সদস্য ম্যাট স্যালমন জানিয়েছেন, হালে ভারত-পাকিস্তানের দ্বন্দ্ব বেড়েছে। এসময় যুদ্ধবিমান বিক্রির সিদ্ধান্তে প্রশ্ন জাগছেই। সত্যিই কি এই যুদ্ধ বিমান সন্ত্রাসবাদীদের দমাতে কাজে লাগানো হবে? নাকি ভারত ও উপমহাদেশের অন্য দেশের বিরুদ্ধে প্রয়োগ হবে? আফগানিস্তান এবং পাকিস্তান সংক্রান্ত কংগ্রেসের বিশেষ কমিটির শুনানি চলছিল। সেখানে আরেক কংগ্রেস সদস্য ব্র্যাড শেরম্যান জানতে চেয়েছেন, সন্ত্রাসবাদ দমনে এফ ১৬ যুদ্ধ বিমানই কি পাকিস্তানের সবথেকে সস্তা এবং কার্যককর বলে মনে হয়েছে? বর্তমানে মার্কিন সেনেটের স্থগিতাদেশে এখনই পাকিস্তানে যুদ্ধ বিমান পাঠাতে পাচ্ছে না ওবামা প্রশাসন। কংগ্রস সদস্যদের একটি দল চাইছে ওই সিদ্ধান্ত রদ করে দিতে। যদিও সেই আশা ক্ষীণ। কংগ্রস সদস্যদের পরপর প্রশ্ন, যুক্তির জালে জড়িয়ে পড়েও দমেননি আফগানিস্তান ও পাকিস্তানে নিযুক্ত আমেরিকার বিশেষ প্রতিনিধি রিচার্ড ওলসন। সমানে পাকিস্তানকে এফ ১৬ যুদ্ধ বিমান সরবরাহ করার সিদ্ধান্ত পক্ষে লড়ে গিয়েছেন। তাঁর বক্তব্য, চুক্তি মেনেই পাকিস্তান সেনাকে মদত দিচ্ছে আমেরিকা। সন্ত্রাসদমনে, বিশেষত পাক তালিবানদের নিকেশ করতেই এগুলি ব্যবহার করা হবে বলে তাঁর বিশ্বাস।
কোন মন্তব্য নেই:
একটি মন্তব্য পোস্ট করুন