নিলামে সার বিক্রির টাকা ফেরত দিতে আদেশ দিয়েছেন আদালত
এদিকে ১৪ মার্চ /২০১৬ রংপুর জর্জকোট হাফেজ মাওলানা জামিল বিন আব্দুর রহমান কে এই মামলা থেকে চূড়ান্তভাবে খালাস প্রদান করেন। খালাস পাওয়ার পরে পীরসাহেব একই কোডে নিলামে বিক্রির জমাকৃত সারের টাকাদাবী করে ৩১ জুলাই একই আদালতে আবেদন করেন। আবেদনের পরিপ্রেক্ষিতে গত ২২ আগষ্ঠ রংপুর কোর্ডের লেখিত একটি আদেশ পান, সেই আদেশে জমাকৃত টাকা ফেরত দিতে নির্দেশ দেন আদালত। মাদরাসাটির পরিচালক জামিল বিন আব্দুর রহমান এসময় বলেন, আমি ইয়াতিমদের টাকাগুলো উত্তলন করার জন্য প্রক্রিয়া শুরু করে দিয়েছি। ইয়াতিম খানাটি শুরু থেকে বিভিন্ন স্থানে গরীব ও অসহায় ইয়াতিম ছাত্রদের জন্য ভিক্ষাবৃত্তি ব্যতীরেকে স্থানীয় কিছু দানশীল ব্যক্তির নিজস্ব উদ্যোগে মাদ্রাসা ও ইয়াতিমখানার জন্য তহবীল সংগ্রহ করেন। উক্ত তহবীল দ্বারা প্রতিষ্ঠানের কমিটিবৃন্দ বৈধভাবে ধান, চাউল ও রাসায়নিক সারের ব্যবসা করে আসছিল। উক্ত ব্যবসার লভ্যাংশ দ্বারা গরীব ও অসহায় ইয়াতিম ছাত্রদের লেখাপড়া, পোষাক-পরিচ্ছদ ও থাকা-খাওয়া সহ তাদের যাবতীয় ব্যয় বহন করে হয়। ২২ জানুয়ারী/০৭ অবৈধভাবে সারমজুদরাখার অভিযোগে সারগুলো জব্দ করা হয় ও নিলামে বিক্রি করা হয়। সেই সময়ে সার বিক্রির- ৫৫৩৬০/- টাকা সোনালী ব্যাংক পীরগাছা শাখায় জমা রাখা হয়।
পীরগাছায় নিলামে বিক্রিকৃত সারের টাকা ফেরত পাচ্ছে আল ইহ্সান আরাবিয়ান ইয়াতিমখানা
রংপুরের পীরগাছা উপজেলার ৯ নং কান্দি ইউনিয়নের পাটক শিখর গ্রামের আল ইহ্সান আরাবিয়ান ইয়াতিমখানার অবৈধভাবে সারবিক্রির অভিযোগ আটককৃত ২২২ বস্তা সার নিলামে বিক্রিকৃত ৫৫৩৬০/ টাকায় গত ২২ আগষ্ঠ/২০১৬ সোমবার ইয়াতিমখানায় ফেরত দিতে নির্দেশ দিয়েছেন রংপুর জজকোর্ড । এর আগে মাদরাসাটির প্রতিষ্ঠাতা পরিচালক হাফেজ মাওলানা জামিল বিন আব্দুর রহমানকে মামলা থেকে অব্যাহতি দেওয়া হয়।
প্রাপ্ত তথ্যমতে, ইয়াতিমখানাটি ২০০৫ সালে স্থানীয় পীর সাহেব হাফেজ মাওলানা জামিল বিন আব্দুর রহমান স্থাপন করেন। সেই সময়ে ৬০-৬৫ জন ইয়াতিম নিয়ে এ প্রতিষ্ঠানের যাত্র শুরু হয়। বর্তমানে ইয়াতিম খানাটি এলাকার সবার কাছে একটি সুপরিচিত প্রতিষ্ঠান হিসেবে আতœপ্রকাশ করেছেন। বর্তমানে ওই প্রতিষ্ঠানে অনেক ইয়াতিম এবং শিক্ষার্থী শিক্ষা গ্রহণ করছেন বলে নয়া দিগন্তকে জানিয়েছেন মাদরাসাটির প্রতিষ্ঠাতা পরিচালক পীর হাফেজ মাওলানা জামিল বিন আব্দুর রহমান। তিনি এসময় নয়া দিগন্তকে আরোও বলেন, তত্তাবোধায়ক সরকারের আমলে (২২/০১/২০০৭) সালে বৈধভাবে সার বিক্রি করলেও আমাকে একটি মহল ষড়যন্ত্র করে আইনশৃংখলা বাহিনীকে ভুলবুঝিয়ে আমার বিরুদ্ধে সার অবৈধ মজুদদারির রাখার অভিযোগে একটি মামলা করান। সেই সময়ে সারগুলো নিলামে বিক্রি করে টাকাগগুলে সোনালী ব্যাংক পীরগাছা শাখায় জমা রাখা হয়।
এদিকে ১৪ মার্চ /২০১৬ রংপুর জর্জকোট হাফেজ মাওলানা জামিল বিন আব্দুর রহমান কে এই মামলা থেকে চূড়ান্তভাবে খালাস প্রদান করেন। খালাস পাওয়ার পরে পীরসাহেব একই কোডে নিলামে বিক্রির জমাকৃত সারের টাকাদাবী করে ৩১ জুলাই একই আদালতে আবেদন করেন। আবেদনের পরিপ্রেক্ষিতে গত ২২ আগষ্ঠ রংপুর কোর্ডের লেখিত একটি আদেশ পান, সেই আদেশে জমাকৃত টাকা ফেরত দিতে নির্দেশ দেন আদালত। মাদরাসাটির পরিচালক জামিল বিন আব্দুর রহমান এসময় বলেন, আমি ইয়াতিমদের টাকাগুলো উত্তলন করার জন্য প্রক্রিয়া শুরু করে দিয়েছি। ইয়াতিম খানাটি শুরু থেকে বিভিন্ন স্থানে গরীব ও অসহায় ইয়াতিম ছাত্রদের জন্য ভিক্ষাবৃত্তি ব্যতীরেকে স্থানীয় কিছু দানশীল ব্যক্তির নিজস্ব উদ্যোগে মাদ্রাসা ও ইয়াতিমখানার জন্য তহবীল সংগ্রহ করেন। উক্ত তহবীল দ্বারা প্রতিষ্ঠানের কমিটিবৃন্দ বৈধভাবে ধান, চাউল ও রাসায়নিক সারের ব্যবসা করে আসছিল। উক্ত ব্যবসার লভ্যাংশ দ্বারা গরীব ও অসহায় ইয়াতিম ছাত্রদের লেখাপড়া, পোষাক-পরিচ্ছদ ও থাকা-খাওয়া সহ তাদের যাবতীয় ব্যয় বহন করে হয়। ২২ জানুয়ারী/০৭ অবৈধভাবে সারমজুদরাখার অভিযোগে সারগুলো জব্দ করা হয় ও নিলামে বিক্রি করা হয়। সেই সময়ে সার বিক্রির- ৫৫৩৬০/- টাকা সোনালী ব্যাংক পীরগাছা শাখায় জমা রাখা হয়।
কোন মন্তব্য নেই:
একটি মন্তব্য পোস্ট করুন