বন্ধু দিবসে মনে পড়ছে-------------- হারানো সেই দিনগুলো

বন্ধু দিবসে মনে পড়ছে--------------

হারানো সেই দিনগুলো

মনে পড়ছে বন্ধু দিবসে দৈনিক নয়া দিগনেন্তর পাঠক সংগঠন প্রিয়জন পীরগাছা,রংপুর শাখা আয়োজনে এই দিনে ছোট ছোট শিক্ষার্থীদের মাঝে কয়েক বছরে বিনামুল্য প্রায় ১০ হাজার জাত নিমের গাছের চারা  বিতরন , ৬ হাজার প্যাকেট শীতের  বস্ত্র বিতরন, খাতা কলম ক্রয় করে বিতরন এবং একটি মেয়ের লেখাপড়ার দায়িত্ব নেওয়া কথাগুলো যদিও মেয়েটির খরচ দশম শ্রেনী পর্যন্ত খরচ বহন করা সম্ভব হয় নি, রংপুরে লেখা পড়া করতে যাওয়ার কারনে। শুধু তাই নয় আরোও মনে পড়ছে প্রিয়জনের তৎকালীন বিভাগীয় প্রধান শুভ ভাই কে । আমি দেখে ছি অনুষ্ঠান গুলোর সংবাদ পত্রিকার  প্রকাশের তার আন্তরিকতা ।আমি যতবার যখনে মোবাইলে ফোন দিয়েছিলাম কোন প্রকার বিরক্ত ছাড়াই কথা শোনতো এবং উত্তর দিত।  এই বন্ধু দিবসে আয়োজন করেছিলাম আন্তঃ উপজেলা ইসলামী সঙ্গীত ও ক্বেরাত
প্রতিযোগিতা যা প্রতি ইউনিয়নের নির্বাচিত একটি শিক্ষা প্রতিষ্ঠানে করা হয়েছিল। এসব প্রতিযোগিতায় সংশ্লিষ্ঠ শিক্ষক ,ইউ,পি চেয়ারম্যানদের আন্তরিকতাও দেখেছি। আমি দৈনিক নয়া দিগন্তের পীরগাছার সংবাদকর্মী হওয়ার কারনে  এসব সংগ্রহ এবং বিতরনের কাজ গুলো আমাকেই করতে হয়ে ছিল। যদিও প্রিয়জনের অনেকেই আমাকে বিভিন্ন ভাবে সহযোগিতা করেছিল। এই সময়ে মনে পড়ছে উপজেলার দুধিয়াবাড়ী এলাকার নজরুল আলম (নন্নু) দুলা ভাইকে যিনি ৬ হাজার কাপড়ের প্যাকেট বিনামুল্যে করে দিয়েছিলেন। শুধু তাই নয় সেই সময়গুলোতে সরকারী কর্মকতা থেকে শুরু করে অনেকেই বিভিন্ন ভাবে সহযোগিতা করেছিল। অন্যদিকে নয়া দিগন্তের রংপুর বিভাগীয় প্রধান সরকার মাজহারুল মান্নান মামাও আমাকে বিভিন্ন ভাবে পরামর্শ দিয়ে সহযোগিতা করেছিলেন। একটি কথা বলা হয় নি ,এই অনুষ্ঠান গুলো করতে যে খরচ হয়েছিল । সেই খরচ গুলো কিন্তু আমি একাই বহন করি নাই। বহন করেছিলেন আমাকে যারা যারা স্নেহ করে তারা সবাই এ জন্য আমি এই বন্ধু দিবসে সবাইকে ধন্যবাদ জানাচ্ছি। গত কয়েক বছর থেকে বন্ধু দিবস উপলক্ষে কোন প্রকার অনুষ্ঠানের আয়োজন করতে পারছিনা । আমাকে যারা যারা স্নেহ করেন তারা সবাই বিষয়টি অবগত আমি প্রায় ৪-৫ বছর আগে একটি  সড়ক দুর্র্ঘটনায়  মাথায় আঘাত পাই এছাড়াও আমার ডান পাটি ভেঁঙ্গে যাওয়ার কারনে পায়ে রড লাগানো রয়েছে। এর ফলে শুধু মাত্র এখন সংবাদ সংগ্রহ করি এবং পত্রিকায় সংবাদ প্রেরন করি এর বেশী কিছু করি না। এদিকে আমার আর ডিপ্লোমা ইন মেডিকেল টেকনোলজি (ল্যাব) এর ফাইনালের  পরীক্ষা দেওয়া হলো না । জানি না এই সময়ের মধ্যে পাড়বো কি না সবাই দেওয়া করবেন। এই দিনে আমার প্রিয় বন্ধু আমার বাবার জান্নাত কামনা করছি।মনে পড়ছে বন্ধু দিবসে দৈনিক নয়া দিগনেন্তর পাঠক সংগঠন প্রিয়জন পীরগাছা,রংপুর শাখা আয়োজনে এই দিনে ছোট ছোট শিক্ষার্থীদের মাঝে কয়েক বছরে বিনামুল্য প্রায় ১০ হাজার জাত নিমের গাছের চারা  বিতরন , ৬ হাজার প্যাকেট শীতের  বস্ত্র বিতরন, খাতা কলম ক্রয় করে বিতরন এবং একটি মেয়ের লেখাপড়ার দায়িত্ব নেওয়া কথাগুলো যদিও মেয়েটির খরচ দশম শ্রেনী পর্যন্ত খরচ বহন করা সম্ভব হয় নি, রংপুরে লেখা পড়া করতে যাওয়ার কারনে। শুধু তাই নয় আরোও মনে পড়ছে প্রিয়জনের তৎকালীন বিভাগীয় প্রধান শুভ ভাই কে । আমি দেখে ছি অনুষ্ঠান গুলোর সংবাদ পত্রিকার  প্রকাশের তার আন্তরিকতা ।আমি যতবার যখনে মোবাইলে ফোন দিয়েছিলাম কোন প্রকার বিরক্ত ছাড়াই কথা শোনতো এবং উত্তর দিত।  এই বন্ধু দিবসে আয়োজন করেছিলাম আন্তঃ উপজেলা ইসলামী সঙ্গীত ও ক্বেরাত প্রতিযোগিতা যা প্রতি ইউনিয়নের নির্বাচিত একটি শিক্ষা প্রতিষ্ঠানে করা হয়েছিল। এসব প্রতিযোগিতায় সংশ্লিষ্ঠ শিক্ষক ,ইউ,পি চেয়ারম্যানদের আন্তরিকতাও দেখেছি। আমি দৈনিক নয়া দিগন্তের পীরগাছার সংবাদকর্মী হওয়ার কারনে  এসব সংগ্রহ এবং বিতরনের কাজ গুলো আমাকেই করতে হয়ে ছিল। যদিও প্রিয়জনের অনেকেই আমাকে বিভিন্ন ভাবে সহযোগিতা করেছিল। এই সময়ে মনে পড়ছে উপজেলার দুধিয়াবাড়ী এলাকার নজরুল আলম (নন্নু) দুলা ভাইকে যিনি ৬ হাজার কাপড়ের প্যাকেট বিনামুল্যে করে দিয়েছিলেন। শুধু তাই নয় সেই সময়গুলোতে সরকারী কর্মকতা থেকে শুরু করে অনেকেই বিভিন্ন ভাবে সহযোগিতা করেছিল। অন্যদিকে নয়া দিগন্তের রংপুর বিভাগীয় প্রধান সরকার মাজহারুল মান্নান মামাও আমাকে বিভিন্ন ভাবে পরামর্শ দিয়ে সহযোগিতা করেছিলেন। একটি কথা বলা হয় নি ,এই অনুষ্ঠান গুলো করতে যে খরচ হয়েছিল । সেই খরচ গুলো কিন্তু আমি একাই বহন করি নাই। বহন করেছিলেন আমাকে যারা যারা স্নেহ করে তারা সবাই এ জন্য আমি এই বন্ধু দিবসে সবাইকে ধন্যবাদ জানাচ্ছি। গত কয়েক বছর থেকে বন্ধু দিবস উপলক্ষে কোন প্রকার অনুষ্ঠানের আয়োজন করতে পারছিনা । আমাকে যারা যারা স্নেহ করেন তারা সবাই বিষয়টি অবগত আমি প্রায় ৪-৫ বছর আগে একটি  সড়ক দুর্র্ঘটনায়  মাথায় আঘাত পাই এছাড়াও আমার ডান পাটি ভেঁঙ্গে যাওয়ার কারনে পায়ে রড লাগানো রয়েছে। এর ফলে শুধু মাত্র এখন সংবাদ সংগ্রহ করি এবং পত্রিকায় সংবাদ প্রেরন করি এর বেশী কিছু করি না। এদিকে আমার আর ডিপ্লোমা ইন মেডিকেল টেকনোলজি (ল্যাব) এর ফাইনালের  পরীক্ষা দেওয়া হলো না । জানি না এই সময়ের মধ্যে পাড়বো কি না সবাই দেওয়া করবেন। এই দিনে আমার প্রিয় বন্ধু আমার বাবার জান্নাত কামনা করছি।