জঙ্গি রায়হান কবিরেরমসজিদ ঘিরে আতঙ্ক
পীরগাছা: কল্যাণপুরে নিহত জঙ্গি রায়হান কবির একটি মসজিদ দেখাশুনা করতো। সেই মসজিদটিকে নিয়ে বিভিন্ন গণমাধ্যমে সংবাদ প্রকাশিত হওয়ায় এখন স্থানীয়দের মাঝে আতঙ্ক বিরাজ করছে। অনেকেই ভয়ে ওই মসজিদে নামাজ পড়তে যাওয়া বন্ধ করে দিয়েছেন বলে জানা গেছে।
রাজধানীর কল্যাণপুরে জাহাজ বাড়িতে নিহত নয় জঙ্গির মধ্যে একজনের বাড়ি উপজেলার ইটাকুমারী ইউনিয়নের পশুয়া টাঙ্গাইল পাড়া গ্রামে। এ তথ্য নিশ্চিত হওয়ার পর থেকে আতঙ্কিত হয়ে পড়েছেন এলাকার অনেকেই। ওই মসজিদ এবং রায়হানের বাড়িতে পুলিশি পাহারা জোরদার করা হয়েছে।
নিহত রায়হান কবির স্থানীয় দামুর চাকলা দেওয়ান সালেহ আহমদ দাখিল মাদরাসা
থেকে ২০১৩ সালে দাখিল পাস করেন। দুবছর আগে একটি পোশাক কারখানায় কাজ করতে
ঢাকা চলে যায়। রায়হানের পিতা শাহাজাহান স্থানীয় বাজারে বাজারে গিয়ে ফুটপাতে
কাপড় বিক্রি করে পরিবার চালাতো।
পুলিশের দাবি, জামাআতুল মুজাহেদিন বাংলাদেশ’র (জেএমবি) রংপুর অঞ্চলের কমান্ডার মাসুদ রানার হাত ধরেই জঙ্গি হয়ে ওঠেন রায়হানুল।
অনেকের দাবি, জেএমবির অন্যতম নেতা বাংলা ভাইয়ের সহযোগিতায় নিহত রায়হানুল কবিরের এলাকায় একটি মসজিদ প্রতিষ্ঠা করা হয়। ওই মসজিদের পাশেই জেএমবির রংপুর অঞ্চলের কমান্ডার মাসুদ রানার বাড়ি।
মাসুদ রানার সঙ্গে তার বেশ ভালো সম্পর্ক ছিলো। এ কারণেই রায়হানুলের মৃত্যুর খবর শুনে স্থানীয়রা ধারণা করছেন তার জঙ্গি হয়ে উঠার জন্য জেএমবি কমান্ডার মাসুদ রানাই হয়তো বা দায়ী থাকতে পারে।
এলাকাবাসী বলছেন, রায়হান কবির ছোট থেকেই নম্র ও ভদ্র ছিল। হঠাৎ করে কী থেকে যেন অন্যরকম হয়ে গেল।
মাসুদ রানা রংপুরে চাঞ্চল্যকর জাপানি নাগরিক হোশিও কুনিও, মাজারের খাদেম রহমত আলী হত্যা ও বাহাই নেতা রুহুল আমিনকে গুলি করে হত্যা চেষ্টার ঘটনায় দায়ের করা মামলার অন্যতম আসামি। তিনি জামাআতুল মুজাহেদিন বাংলাদেশ’র (জেএমবি) রংপুর অঞ্চলের কমান্ডার। বর্তমানে তিনি গ্রেফতার হয়ে কারাগারে।
এলাকাবাসীর দাবি, সবাই জানে রায়হান ঢাকায় একটি পোশাক কারখানায় কাজ করেন। নিহত রায়হান দুই ভাই ও দুই বোনের মধ্যে সবার ছোট।
এদিকে পীরগাছা থানা পুলিশের ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) আমিনুল ইসলাম জানান, নিহত জঙ্গি রায়হানুল কবিরের বাড়ি পুলিশি পাহারায় রাখা হয়েছে। তার সম্পর্কে বিস্তারিত খোঁজ-খবর নেয়া হচ্ছে।
নতুন বার্তা/এইচএস
পীরগাছা: কল্যাণপুরে নিহত জঙ্গি রায়হান কবির একটি মসজিদ দেখাশুনা করতো। সেই মসজিদটিকে নিয়ে বিভিন্ন গণমাধ্যমে সংবাদ প্রকাশিত হওয়ায় এখন স্থানীয়দের মাঝে আতঙ্ক বিরাজ করছে। অনেকেই ভয়ে ওই মসজিদে নামাজ পড়তে যাওয়া বন্ধ করে দিয়েছেন বলে জানা গেছে।
রাজধানীর কল্যাণপুরে জাহাজ বাড়িতে নিহত নয় জঙ্গির মধ্যে একজনের বাড়ি উপজেলার ইটাকুমারী ইউনিয়নের পশুয়া টাঙ্গাইল পাড়া গ্রামে। এ তথ্য নিশ্চিত হওয়ার পর থেকে আতঙ্কিত হয়ে পড়েছেন এলাকার অনেকেই। ওই মসজিদ এবং রায়হানের বাড়িতে পুলিশি পাহারা জোরদার করা হয়েছে।
পুলিশের দাবি, জামাআতুল মুজাহেদিন বাংলাদেশ’র (জেএমবি) রংপুর অঞ্চলের কমান্ডার মাসুদ রানার হাত ধরেই জঙ্গি হয়ে ওঠেন রায়হানুল।
অনেকের দাবি, জেএমবির অন্যতম নেতা বাংলা ভাইয়ের সহযোগিতায় নিহত রায়হানুল কবিরের এলাকায় একটি মসজিদ প্রতিষ্ঠা করা হয়। ওই মসজিদের পাশেই জেএমবির রংপুর অঞ্চলের কমান্ডার মাসুদ রানার বাড়ি।
মাসুদ রানার সঙ্গে তার বেশ ভালো সম্পর্ক ছিলো। এ কারণেই রায়হানুলের মৃত্যুর খবর শুনে স্থানীয়রা ধারণা করছেন তার জঙ্গি হয়ে উঠার জন্য জেএমবি কমান্ডার মাসুদ রানাই হয়তো বা দায়ী থাকতে পারে।
এলাকাবাসী বলছেন, রায়হান কবির ছোট থেকেই নম্র ও ভদ্র ছিল। হঠাৎ করে কী থেকে যেন অন্যরকম হয়ে গেল।
মাসুদ রানা রংপুরে চাঞ্চল্যকর জাপানি নাগরিক হোশিও কুনিও, মাজারের খাদেম রহমত আলী হত্যা ও বাহাই নেতা রুহুল আমিনকে গুলি করে হত্যা চেষ্টার ঘটনায় দায়ের করা মামলার অন্যতম আসামি। তিনি জামাআতুল মুজাহেদিন বাংলাদেশ’র (জেএমবি) রংপুর অঞ্চলের কমান্ডার। বর্তমানে তিনি গ্রেফতার হয়ে কারাগারে।
এলাকাবাসীর দাবি, সবাই জানে রায়হান ঢাকায় একটি পোশাক কারখানায় কাজ করেন। নিহত রায়হান দুই ভাই ও দুই বোনের মধ্যে সবার ছোট।
এদিকে পীরগাছা থানা পুলিশের ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) আমিনুল ইসলাম জানান, নিহত জঙ্গি রায়হানুল কবিরের বাড়ি পুলিশি পাহারায় রাখা হয়েছে। তার সম্পর্কে বিস্তারিত খোঁজ-খবর নেয়া হচ্ছে।
নতুন বার্তা/এইচএস
কোন মন্তব্য নেই:
একটি মন্তব্য পোস্ট করুন